1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল! - দৈনিক দেশেরকথা
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু,৪০৩ জন হাসপাতালে ভর্তি গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করে তুলে ধরা হবে ১৬ বছরের গুম, খুন, নির্যাতনের সামগ্রিক চিত্র চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ চট্টগ্রামে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ, ৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই শ্যামলীতে আবাসিক হোটেলে শিক্ষার্থীদের অভিযান, হামলা, ৩ শিক্ষার্থী আহত ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে বিজিবি অনুরোধ পিস্তলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইনের পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল!

ইমরান হাসান
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০২২

 128 বার পঠিত

ত্রিশাল প্রতিনিধি>জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে এক ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল দেখানো হয়েছে। এক বছরে ৮৮ লাখ টাকার বিদ্যুৎ বিল আসায় বিভিন্ন মহলে আলোচনা ও সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণতি হয়েছে। শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবনে সাড়ে ১৪ লাখ টাকা, দাপ্তরিক ভবনসমূহে ৩৪ লাখ টাকা ও আবাসিক হলগুলোতে ৩৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা বিদ্যুৎ খরচের বিল দেখানো হয়েছে।

জানা যায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ বাবদ খরচ হয়েছিল ৩৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৩৫ লাখ ৫১ হাজার টাকা ও ২০২০-২১ অর্থবছরে খরচের পরিমাণ ছিল ৩৪ লাখ টাকা। আগের বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বাবদ খরচ দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক আবাসিক হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, আবাসিক হলগুলোতে খরচ দেখানো হয়েছে ৩৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এতে আসলে অপ্রত্যাশিত বিল দেখানো হয়েছে। কারণ আবাসিক বড় দুটি হল মাত্র কয়েক মাস আগে চালু হয়েছে। কয়েক মাসে এত বিল কীভাবে এল?

বিদ্যুৎ খরচ বৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) মো. আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, এটার হিসাব আমার কাছে নেই। প্রকৌশল দপ্তরের উপপ্রধান প্রকৌশলী মাহাবুব স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’

বিষয়টি নিয়ে জানতে উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. মাহাবুবুল আলমকে মোবাইল ফোনে করা হলে তিনি ফোনে কোনো বক্তব্য দেবেন না বলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ূন কবীর বলেন, বিদ্যুতের খরচের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আমি রেজিস্ট্রার, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম দেখি। এটি ইলেকট্রিক্যাল সাইটের ইঞ্জিনিয়ার যাঁরা আছেন, তাঁরা বলতে পারবেন। এ ব্যাপারে আমার কিছু জানা নেই।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park