1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
রাফাহ থেকে ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মেট্রোরেলে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা লক্ষ্য করে তাণ্ডব আমার বিশ্বাস তারা ন্যায়বিচার পাবে, হতাশ হতে হবে না,জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীরা কোথাও আগুন কিংবা ভাঙচুর করেনি: ডিবিপ্রধান চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিষয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উলিপুরে আলোকিত শিশু কন্ঠ পরিষদের আয়োজনে পবিত্র  আশুরা পালিত পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুর আর নেই দেশের সব স্কুল-কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা নলডাঙ্গায় ১১ অসহায় পরিবারের মাঝে চেক ও ঢেউটিন বিতরন

রাফাহ থেকে ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪

 84 বার পঠিত

অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনি অংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।আজ মঙ্গলবার (৭মে) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, ‘গত রাতে আইডিএফের সেনারা রাফা ক্রসিংয়ের গাজা অংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এই মুহূর্তে ক্রসিংয়ের যাবতীয় অপারেশনাল কাজ নিয়ন্ত্রণ করছে আমাদের সেনারা ক্রসিংয়ের আশেপাশে সন্ত্রাসীদের কোনো গোপন আস্তানা রয়েছে কি না তার অনুসন্ধান করছে। এই অনুসন্ধান শুধু ক্রসিংয়ের গাজা অংশে চলছে।’

গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্ত রাফা ক্রসিংয়ের এক পাশে গাজা, অন্যপাশে মিসরের সিনাই উপদ্বীপ। ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামাসের হামলা এবং তার জবাবে গাজায় আইডিএফের অভিযান শুরুর আগ পর্যন্ত এই সীমান্তপথটিকে গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ‘লাইফ লাইন’ বলে বিবেচনা করা হতো। কারণ এই সীমান্তপথ দিয়েই খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানিসহ জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সব সামগ্রীর সরবরাহ প্রবেশ করত গাজায়।

তবে ৭ অক্টোবরের থেকে সীমান্তপথটি বন্ধ করে দেয় ইসরায়েলি বাহিনী। মাঝেমধ্যে ত্রাণের গাড়ি প্রবেশের জন্য খুললেও গত ৭ মাসের অধিকাংশ সময় বন্ধই থেকেছে রাফা ক্রসিং।

এদিকে উপত্যকাজুড়ে ইসরায়েলি বাহিনীর ব্যাপক বোমাবর্ষণ থেকে বাঁচতে রাফাহ শহরে জড়ো হয়েছিলেন হাজার হাজার ফিলিস্তিনি। অনেকে ক্রসিংয়ের কাছাকাছি এলাকায় তাঁবু গেড়ে অস্থায়ীভাবে বসবাসও করছিলেন।

এক মাসেরও বেশি সময় আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছিলেন, রাফায় সামরিক অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা। তবে নেতানিয়াহু এই ঘোষণা দেওয়ার পরপরই এতে তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পর্যন্ত একাধিকবার রাফায় সামরিক অভিযান চালানের ব্যাপারে নেতানিয়াহুকে নিষেধ করেছিলেন।

ইসরায়েলি বাহিনী অভিযান শুরু হলে রাফায় বেসামরিক নিহতের সংখ্যা আরও বাড়বে এমন আশঙ্কা থেকেই এই নিষেধ করেছিলেন বাইডেন। কিন্তু নেতানিয়াহু, তার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা এবং আইডিএফ সেই নিষেধে কর্ণপাত করেনি।

সোমবার সকাল থেকে রাফায় বিমান অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। সেই অভিযানে ১৬ জন নিহত হন। অভিযান শুরুর আগে অবশ্য এক লাখেরও বেশি মানুষকে রাফাহ থেকে সরিয়ে দিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park