144 বার পঠিত
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা সদরের দারুল উলুম কওমী মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ক্বারী মোঃ বেলায়েত হোসেনের বিরুদ্ধে মিথ্যা,মানহানিকর মনগড়া বিব্রত সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তার ছেলে মো.ফয়েজ উল্লাহ।
বুধবার (১২ জানুয়ারি) বেলা ১০ টায় দারুল উলুম কওমী মাদ্রাসার অফিস রুমে ক্বারী মোঃ বেলায়েত হোসেনের ছেলে মো.ফয়েজ উল্লাহ এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তাব্য তিনি বলেন, গত ১১ ই জানুয়ারি কিছু পত্রিকা ,অনলাইন পোর্টল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে জানতে পারি যে,রাজাপুর বাইপাস মোড় এলাকার তালুকদার বাড়ীর মৃত্যু এসাহাক তালুকদারের ছেলে মো.মাকসুদ তালুকদার আমার পিতা ক্বারী মো:বেলায়েত হোসেনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
যেখানে আমার পিতা ক্বারী মো ঃ বেলায়েত হোসেন রাজাপুর মৌজা জে.এল নং -৪৭,এস .এ খতিয়ান নং -১৬৬৯,দাগ নং -৪৭৯৪ এর ০৫ শতাংশ জমি ছাত্র নিয়ে দখল করে তা বিত্রিু করেছে। যা তিনি মাকসুদ তালুকদার এর সাথে পরিবর্তন করে ৪৭৮০ দাগ থেকে ০৩ শতাংশ এবং ৪৭৯৪ দাগ থেকে ০৩ শতাংশ ভোগ করছে এবং তিনি আরো বলেন ক্বারী মোঃবেলায়েত হোসেন ভালো মানুষের আড়ালে একজন জঘন্যতম মানুষ। যিনি দান সাদকার টাকা দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলায় লড়ছে।
আমার পিতা ক্বারী মোঃ বেলায়েত হোসেন একজন সম্মানিত ব্যক্তি। যিনি রাজাপুর দারুল উমূল কাওমী মাদ্রারাসা নামে একটি প্রতিষ্ঠান পরিচলনা করেন।
উল্লেখ্য আমার পিতার বিরুদ্ধে যে জমি দখলের অভিযোগ এনেছে তা আমার পিতা ও তার চাচাতো ভাইদের ওয়ারিশী সম্মত্তি যা মাকসৃদ ও তার ভাইয়েরা বহুকাল ধরে জোরপূর্কক ভোগ দখল করে আসছে। যার পরিমাণ ১৬৬৯ খতিয়ানের ৪৭৯৪ দাগে ০৪ শতাংশ এবং ১৫১২ নং খতিয়ানের ৪৭৯৪ দাগে ০১ শতাংশ মোট ০৫ শতাংশ।
দ্বিতীয়ত উক্ত সম্পত্তি আমার পিতার হওয়া সত্বেও কখনো ছাত্র নিয়ে জমি দখল করতে যায়নি। কারো সাথে পরিবর্তন করেননি এবং কারো কাছে এখন পর্যন্ত তার অংশ বিত্রিুও করেননি । সেই সাথে তাদের দায়েরকৃত মামলা পরিচলনাও করেন না আমার পিতা। তারা তাদের অভিযোগের পক্ষে কোনো দলিল , প্রমান করতে পারবে না।
অথচ আমার পিতার মানসম্মান নষ্ট করার জন্য মাকসুদ ও তার দোষররা আমার পিতার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমরা এমন বানোয়াট ,হয়রানী মূলক উদ্দেশ্য প্রনধিত মানহানিকর সংবাদের তিব্র নিন্দ্রা ও প্রতিবাদ জানাই এবং এ ব্যাপারে সাংবাদিক ও উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।