1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
আবাসিকশিক্ষার্থীদেরকষাঘাত! - দৈনিক দেশেরকথা
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমানের দাফন সম্পন্ন বিনিয়োগ প্রচার সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার নির্দেশ: প্রধান উপদেষ্টা মোরেলগঞ্জ দুইদিন ব্যাপী বিজ্ঞান মেলার সমাপ্তি শার্শায় ৪৬তম জাতীয় প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন শীতের পিঠার হাট : বেনাপোল-শার্শায় শীতের পিঠা খাওয়ার ধুম কিশোরগঞ্জে শিশু শ্রম ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সমাবেশ ও ৩৫৩০ জন শিশুর মাঝে ব্যাগ-কলম বিতরণ মির্জা রুহুল আমিন স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এর শুভ উদ্বোধন ক্ষমতাবানকে প্রশ্ন করা সাংবাদিকের কাজ: প্রেস সচিব শফিকুল আলম ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে তারেক রহমানকে ট্রাম্পের আমন্ত্রণ

আবাসিকশিক্ষার্থীদেরকষাঘাত!

মোঃ হাছান
  • প্রকাশ রবিবার, ১ অক্টোবর, ২০২৩

 75 বার পঠিত

মতামতঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলগুলোতে খাবারের মান নিম্নমানের হলেও মুদ্রাস্ফীতির দোহাই দিয়ে বাড়ানো হয়েছে খাবারের মুল্য সাথে তাল মিলিয়ে  আবাসিকতার খরচ এক লাফে ২১৪০ টাকা থেকে ৩১৮০ টাকা, পরিবহন ব্যবহার না করলেও দিতে হয় ফি। কিন্তু কতটুকু সমাধান এসেছে তার বিনিময়ে, হলের অপরিচ্ছনতা ও নামমাত্র ইন্টারনেট সেবা দিয়েই ক্ষান্ত হল প্রশাসন ।

হল প্রশাসন মুদ্রাস্ফীতির দোহাই দিয়ে খাবারের মুল্য থেকে আবাসন খরচ সবকিছুই বাড়িয়েছে শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের সেবার মান ব্যতীত। অভিযোগ রয়েছে হলের ইন্টারনেট সেবা খুবই ধিরগতির, টয়লেট অপরিচ্ছন, ওয়াসরুমের দরজাগুলো ভাঙা, ওয়াসরুমে সারাক্ষণ নোংরা পানি জমে থাকে, ভেসিন অপরিচ্ছন্ন। এছাড়াও হলের প্রশাসনিক কার্যক্রমে ধিরগতি।

হল প্রশাসনের একঘেয়ে সিদ্ধান্তে আবাসিক শিক্ষার্থীদের উপর আসছে বিরূপ প্রভাব। অধিকাংশ আবাসিক শিক্ষার্থীরা নামমাত্র খরচ বাড়ি থেকে সংগ্রহ করেন। তবে বারবার খাবারের মূল্যবৃদ্ধি, আবাসিকতার খরচ বাড়তে থাকায় কষাঘাত চলছে শিক্ষার্থীদের। বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবে বেড়েছে শিক্ষা দ্রব্যমূল্য এমনিতেই হিমসিম খাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। তারউপর হল প্রশাসন ভর্তুকি না বাড়িয়ে কেন আবাসিক শিক্ষার্থীদের খরচ বাড়িয়েছেন তা অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাকতালীয় কোন কল্প কাহিনি জানা আছে শিক্ষার্থীদের কাছে টাকার গাছ আছে’। 

 হল সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের আগে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের আবাসিক ফি ছিল ৭১৮ টাকা। ওই বছরের ডিসেম্বর মাসে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিসহ আনুষঙ্গিক ফি বাড়িয়ে প্রায় ৩ গুণ করা হয়। একই সাথে ওই শিক্ষাবর্ষের আবাসিক ফি বৃদ্ধি করে ১৮৭২ টাকা করা হয়। এছাড়া ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আরেক ধাপে বৃদ্ধি করা হয় আবাসিক ফি। দ্বিতীয় ধাপে বৃদ্ধির পর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের আবাসিক ফি দাঁড়ায় ৩১৮০ টাকা। যা ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ফি থেকে ২৪৬২ টাকা বেশি অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ৩ গুণ। 

খাবারের মান খুব খারাপ হলেও হল প্রশাসন নিজেদের ইচ্ছেমতো ডাইনিং মেনেজার নিয়োগ করেন, তারপর আর খাবারের মান নিয়মিত যাইচ করেন না। হল প্রশাসন শিক্ষার্থীদের থেকে কোন মতামত গ্রহণ না করে তাদের ইচ্ছে অনুযায়ী হল পরিচালনা করেন। হল প্রশাসনের এ ধরনের একঘেয়ে সিদ্ধান্তে আবাসিক শিক্ষার্থীদের ঘি দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়ার মতো অবস্থা হতে পারে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park