1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল! - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মেট্রোরেলে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা লক্ষ্য করে তাণ্ডব আমার বিশ্বাস তারা ন্যায়বিচার পাবে, হতাশ হতে হবে না,জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীরা কোথাও আগুন কিংবা ভাঙচুর করেনি: ডিবিপ্রধান চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিষয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উলিপুরে আলোকিত শিশু কন্ঠ পরিষদের আয়োজনে পবিত্র  আশুরা পালিত পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুর আর নেই দেশের সব স্কুল-কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা নলডাঙ্গায় ১১ অসহায় পরিবারের মাঝে চেক ও ঢেউটিন বিতরন

কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল!

ইমরান হাসান
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০২২

 118 বার পঠিত

ত্রিশাল প্রতিনিধি>জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে এক ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল দেখানো হয়েছে। এক বছরে ৮৮ লাখ টাকার বিদ্যুৎ বিল আসায় বিভিন্ন মহলে আলোচনা ও সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণতি হয়েছে। শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবনে সাড়ে ১৪ লাখ টাকা, দাপ্তরিক ভবনসমূহে ৩৪ লাখ টাকা ও আবাসিক হলগুলোতে ৩৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা বিদ্যুৎ খরচের বিল দেখানো হয়েছে।

জানা যায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ বাবদ খরচ হয়েছিল ৩৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৩৫ লাখ ৫১ হাজার টাকা ও ২০২০-২১ অর্থবছরে খরচের পরিমাণ ছিল ৩৪ লাখ টাকা। আগের বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বাবদ খরচ দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক আবাসিক হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, আবাসিক হলগুলোতে খরচ দেখানো হয়েছে ৩৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এতে আসলে অপ্রত্যাশিত বিল দেখানো হয়েছে। কারণ আবাসিক বড় দুটি হল মাত্র কয়েক মাস আগে চালু হয়েছে। কয়েক মাসে এত বিল কীভাবে এল?

বিদ্যুৎ খরচ বৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) মো. আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, এটার হিসাব আমার কাছে নেই। প্রকৌশল দপ্তরের উপপ্রধান প্রকৌশলী মাহাবুব স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’

বিষয়টি নিয়ে জানতে উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. মাহাবুবুল আলমকে মোবাইল ফোনে করা হলে তিনি ফোনে কোনো বক্তব্য দেবেন না বলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ূন কবীর বলেন, বিদ্যুতের খরচের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আমি রেজিস্ট্রার, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম দেখি। এটি ইলেকট্রিক্যাল সাইটের ইঞ্জিনিয়ার যাঁরা আছেন, তাঁরা বলতে পারবেন। এ ব্যাপারে আমার কিছু জানা নেই।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park