1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
ত্রিশালে ২০০ বছর আগে নির্মিতি মসজিদের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ০৬:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রামে গুপ্তধন ভেবে মর্টারশেল কাটতে গিয়ে পায়ের গোড়ালি হারালেন এক ব্যক্তি কমলগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মণিপুরী নববর্ষ উৎসব ‘চৈরাউবা কুম্মৈ’ উদ্বোধন মতলব উত্তরে পাগলা কুকুরের কামরে আহত ১৩ রাজাপুরে অগ্নকান্ডে ৬ টি দোকান পুড়ে ছাই নীলফামারীর কিশোরগঞ্জকে এবার ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এস.এস.সি ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন বরগুনার আমতলী তালতলীর ৭০ গৃহহীনকে ঘরের চাবি হস্তান্তর উলিপুরে ২’শ ৬৭ বোতল ফেনসিডিল সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক বিটিভি’র মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে চর্তুথ পর্যায়ে ঘর প্রদান উদ্বোধন সমাজবিজ্ঞান বিভাগ আন্ত:ব্যাচ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

ত্রিশালে ২০০ বছর আগে নির্মিতি মসজিদের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা

ইমরান হাসান
  • প্রকাশ শনিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২২

 47 বার পঠিত

ত্রিশাল প্রতিনিধি> ময়মনসিংহের ত্রিশালে প্রায় ২০০ বছর আগে নির্মিত আলহাজ মরহুম ফরমান আলী সরকার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট নিখুঁত কারুকার্যের এই মসজিদটি আলহাজ মরহুম ফরমান আলীর একক চেষ্টায় নির্মিত হয়। উপজেলার
বালিপাড়া ইউনিয়নে ত্রিশাল-বালিপাড়া সড়কের পাশে নির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলী দেখতে
অনেক দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে।

জানা যায়, এটি নির্মাণে তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশের কলকাতা থেকে শ্রমিক এনে বেশ
কয়েক বছরে শেষ করা হয়েছিল। মসজিদটির বাইরের এবং ভেতরের নিখুঁত কারুকার্যগুলো যেকোনো
মানুষের দৃষ্টি কাঁড়ে। আলহাজ ফরমান আলী ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম।

ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসের কারণে অত্যন্ত ভালোবাসায় অনেক টাকা খরচ করে
এর নির্মাণকাজ শেষ করেন। তিনি শুধু এই মসজিদ নির্মাণ করেই থেমে যাননি। আজীবনের জন্য
এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও তুলে নেন নিজের কাঁধে। উনার জীবদ্দশার পরও যেন এই মসজিদ
পরিচালনায় কারও আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন না পড়ে সে জন্য প্রায় সাড়ে চার একর আবাদি
জমি মসজিদের নামে লিখে দিয়ে যান।

মসজিদটি মুতাওয়াল্লির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত মুতাওয়াল্লি মো.
শাহজাহান সরকার বলেন, ইসলামের বিকাশ এবং ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে আলহাজ মরহুম ফরমান
আলী সরকারের অবদান অপরিসীম। উনার একক প্রচেষ্টায় প্রায় ২০০ বছর আগে চুন, সুলকির
গাঁথনি দ্বারা এই অপূর্ব কারুকার্যের মসজিদটির নির্মাণকাজ শেষ করা হয়। মসজিদের নামে
উনার দেওয়া জমির ফসল থেকেই একজন ইমাম, একজন খতিব ও একজন মোয়াজ্জিনসহ যাবতীয়
খরচ বহন করা হয়।

মসজিদের ভেতরে তিনটি মেহরাব রয়েছে। এর মধ্যে মাঝখানেরটি ইমামের জন্য। দুপাশের দুটি
সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য। এই মেহরাবগুলো দেয়ালের ভেতরের অংশেই নির্মাণ করা হয়েছে। সে
জন্য বাইরের অংশে মেহরাবের কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যাবে না।

মেহরাবের জন্য মসজিদের পশ্চিম পাশের দেয়াল প্রায় তিন ফুট প্রশস্ত করে নির্মাণ করা হয়েছে। এটি ২০০ বছর আগে নির্মাণ করা হলেও এর মূল অংশের এখনও সংস্কারের প্রয়োজন পড়েনি।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২১ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park