1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
জামিনে মুক্ত হলো অভিযান-১০ লঞ্চ - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম মোরেলগঞ্জ ফেরিঘাটে কাঠ বোঝাই ট্রাকের দুর্ঘটনা, রাতভর যানজটে ভোগান্তি “রাতে পড়া, দিনে চা বিক্রি “চলছে পিন্টুর জীবন যুদ্ধ ঝিকরগাছার গদখালী ফুল রাজ্যে হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি জাকারিয়ার মতবিনিময় সভা  ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের নাভারন শাখায় গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনার ’রাতের ভোট’ নিয়ে অনুসন্ধানে দুদক জাতিসংঘ মহাসচিবে সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ মোবাইল কলরেট ও ওষুধের ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার কিশোরগঞ্জে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন- দর্শনার্থীর ঢল  উলিপুর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ পটুয়াখালী গলাচিপা সমলয় পদ্ধতিতে ধান চাষ কার্যক্রম উদ্বোধন

জামিনে মুক্ত হলো অভিযান-১০ লঞ্চ

মোঃ ইলিয়াস খান
  • প্রকাশ শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২

 205 বার পঠিত

গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে লঞ্চের ভেতরে  অগ্নিকান্ডের ঘটনায় পুরে যাওয়া অভিযান-১০ নামক লঞ্চটি মামলার আলামত হিসেবে জব্দ করেছিলো ঝালকাঠি সদর থানা পুলিশ।

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চটিতে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনায় ২৭ ডিসেম্বর সোমবার রাতে ঝালকাঠি সদর থানায় ২৮০/২৮৫/২৮৭ এবং ৩০৪ক/১০৯ পেনাল কোর্ড ধারায় একটি মামলা দায়ের করেছিলো লঞ্চের নিখোঁজ যাত্রীর স্বজন ঢাকা ডেমরা এলাকার বাসিন্দা মো. মনির হোসেন (মামলা নম্বর ১২)।
ঐ মামলায় অভিযান-১০ লঞ্চটি তখন জব্দ করেছিলো ঝালকাঠি সদর থানা পুলিশ।

ঘটনার কয়েকদিন পর ঘাট থেকে সরিয়ে সুবিধাজনক স্থান হিসেবে সুগন্ধা পাড়ের ডিসিপার্ক এলাকায় লঞ্চটি বেঁধে রাখা হয়।

পরবর্তিতে থানায় রুজু হওয়া মামলাটি ঢাকা নৌ-আদালতে স্থানান্তর করেছে ঝালকাঠির একটি আদালত। বেশ ক’মাস মাসের আইনি প্রকৃয়া শেষে চলতি বছরের ২৪ জুলাই ঢাকা নৌ-আদালত লঞ্চটির জামিন মঞ্জুর করেছেন।

ঐ আদালতের ১৪৫/২২ নম্বর স্মারকে গত ২৪ জুলাইর আদেশের কপি নিয়ে ১৩ আগষ্ট শনিবার ঝালকাঠি সদর থানায় আসেন লঞ্চ মালিক হামজালাল শেখ।

থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নজরুল ইসলামের স্বাক্ষরিত জিম্মানামার মাধ্যমে আগুনে পোড়া লঞ্চটিকে মুক্ত করেন মালিক হামজালাল।

মামলার তৎকালীণ তদন্তকারী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বিষয়টি দৈনিক দেশেরকথাকে নিশ্চিত করেছেন। তবে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খলিলুর রহমান এবিষয়ে কোনো তথ্য দিতে নারাজ। তিনি দৈনিক দেশেরকথাকে মুঠোফোনে বলেন, লঞ্চটি মালিক এসে নিয়ে গেছে এ ঘটনায় বক্তব্য দেয়ার কোনো বিষয় নেই।

এদিকে ১৯২ ফুট দৈর্ঘ্য, ৩১.৫০ ফুট প্রস্থ এবং ২৭ ফুট উচ্চতার তিনতলা বিশিষ্ট্য বিশালাকারের লঞ্চটির দুইদিকে দুটি বাল্কহেড বেধে ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা করেও ঢাকার উদ্দেশ্যে নিয়ে যেতে পারেনি মালিক পক্ষ। স্থানীয়ভাবে লঞ্চের দায়িত্বে থাকা আবু হানিফ জনান, ২/১ দিনের মধ্যে টাগবোর্ড এনে লঞ্চটি ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park