1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
গবির ডে কেয়ার সেন্টার - দৈনিক দেশেরকথা
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ০২:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কৃষককুলের নয়নের মনি শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের ১০২ তম জন্মদিন সুন্দরগঞ্জে কাঁচাবাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বৃদ্ধি কিশোরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত চুনারুঘাটে মা-বাবা-হারা তিন সন্তানের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত চলন্ত মোটরসাইকেলে বিষাক্ত সাপ বিড়ম্বনার শিকার আরোহী তুলাচারা মানব কল্যান ক্লাবের আয়োজনে স্বাধীনতা দিবস ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত উলিপুরের ভাওয়াইয়া একাডেমিতে সম্বর্ধিত হলেন ভারতীয়  বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক দম্পতি  ইবিতে উদযাপিত হলো মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় ইতিহাসের কলঙ্কজনক গনহত্যার রাতে পিরোজপুরে জেলা রেজিষ্ট্রার কার্যালয়ে জ্বলছে জমকালো আলোকসজ্জা

গবির ডে কেয়ার সেন্টার

পলাশ চন্দ্র রায়
  • প্রকাশ বুধবার, ২২ জুন, ২০২২

 50 বার পঠিত

গবি প্রতিনিধি>নারী শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিস টাইমে অল্প বয়সী বাচ্চা রাখা ও দেখাশোনার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠানে রয়েছে ডে কেয়ার সেন্টার। সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়েও (গবি) রয়েছে এমন সুন্দর একটি ব্যবস্থা, তবে তা রয়ে গেছে অনেকটা আড়ালে।

সম্প্রতি সরেজমিনে পরিদর্শন করে দেখা যায়, ক্যাম্পাসের নিচতলায় সি-ব্লকের পাশে গবি সাংবাদিক সমিতির (গবিসাস) কার্যালয়ের পাশে এক কোণে সেন্টারের অবস্থান। ভেতরে বাচ্চাদের ছোটাছুটি দেখে বোঝা গেলেও চেনার জন্য নাই কোনো সাইনবোর্ড।

নামহীন এই ডে কেয়ার সেন্টারের ভেতরে অবশ্য রয়েছে সুন্দর পরিপাটি ব্যবস্থা। বাচ্চাদের জন্য আছে দোলনা, খেলনা গাড়ি, বেবি কট সহ অন্যান্য বিভিন্ন সামগ্রী। তবে এখানে বর্তমানে মাত্র ৭ জন বাচ্চা রয়েছে।

ভেতরে বাচ্চা রেখে পাশেই কাজ করছিলেন একজন স্টাফ। হঠাৎ কান্না করায় তিনি এসে কোলে নেন। বাচ্চা কোলে তখন এ প্রতিবেদককে তিনি বলেন, এটা থাকায় বেশ সুবিধা হয়েছে। বাচ্চাকে রেখে কাজ করতে পারি।

২০১৮ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি এই সেন্টার চালু হয়। তখন থেকেই এখানে তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ করছেন ফাহিমা বেগম। তিনি বলেন, ‘আগে বাচ্চা বেশি ছিল। করোনার পর কমে গেছে। আপাতত শুধু আমিই এখানে কাজ করছি। তবে একা বাচ্চাদের দেখাশোনা করা কঠিন।’

প্রতিদিন অফিস টাইম পর্যন্ত এটা চালু থাকে বলে জানিয়েছেন সেন্টারের পরিচালক রুবা আক্তার।  এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী বাচ্চাদের এখানে রাখা হয়। শিক্ষকদের বাচ্চার জন্য এক হাজার এবং স্টাফদের জন্য পাঁচশ’ টাকা ফি দিতে হয়। তবে বাচ্চাদের খাবারের খরচ ব্যক্তিগতভাবে বহন করতে হয়।

সুন্দর ব্যবস্থা সম্পন্ন এই সেন্টারে প্রায় ৩০ জনের বেশি বাচ্চা রাখা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, এটার আরও বেশি প্রচার এবং সর্বোচ্চ ব্যবহার হওয়া উচিত। একইসাথে আধুনিকায়ন করা যেতে পারে। অনেক মেয়ে শিক্ষার্থীর বাচ্চা থাকে। তারাও এখানে বাচ্চা রাখতে পারে।

সার্বিক বিষয়ে নজরে আনলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ এস. তাসাদ্দেক আহমেদ বলেন, ‘দ্রুতই একটা সাইনবোর্ডের ব্যবস্থা করতেছি। আর এটা সকলকে অবগত করার জন্য একটা নোটিশ দিয়ে দিব। তোমরা পরামর্শ দাও, আর কি করা যেতে পারে।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২১ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park