1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
গবির ডে কেয়ার সেন্টার - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মেট্রোরেলে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা লক্ষ্য করে তাণ্ডব আমার বিশ্বাস তারা ন্যায়বিচার পাবে, হতাশ হতে হবে না,জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীরা কোথাও আগুন কিংবা ভাঙচুর করেনি: ডিবিপ্রধান চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিষয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উলিপুরে আলোকিত শিশু কন্ঠ পরিষদের আয়োজনে পবিত্র  আশুরা পালিত পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুর আর নেই দেশের সব স্কুল-কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা নলডাঙ্গায় ১১ অসহায় পরিবারের মাঝে চেক ও ঢেউটিন বিতরন

গবির ডে কেয়ার সেন্টার

পলাশ চন্দ্র রায়
  • প্রকাশ বুধবার, ২২ জুন, ২০২২

 110 বার পঠিত

গবি প্রতিনিধি>নারী শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিস টাইমে অল্প বয়সী বাচ্চা রাখা ও দেখাশোনার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠানে রয়েছে ডে কেয়ার সেন্টার। সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়েও (গবি) রয়েছে এমন সুন্দর একটি ব্যবস্থা, তবে তা রয়ে গেছে অনেকটা আড়ালে।

সম্প্রতি সরেজমিনে পরিদর্শন করে দেখা যায়, ক্যাম্পাসের নিচতলায় সি-ব্লকের পাশে গবি সাংবাদিক সমিতির (গবিসাস) কার্যালয়ের পাশে এক কোণে সেন্টারের অবস্থান। ভেতরে বাচ্চাদের ছোটাছুটি দেখে বোঝা গেলেও চেনার জন্য নাই কোনো সাইনবোর্ড।

নামহীন এই ডে কেয়ার সেন্টারের ভেতরে অবশ্য রয়েছে সুন্দর পরিপাটি ব্যবস্থা। বাচ্চাদের জন্য আছে দোলনা, খেলনা গাড়ি, বেবি কট সহ অন্যান্য বিভিন্ন সামগ্রী। তবে এখানে বর্তমানে মাত্র ৭ জন বাচ্চা রয়েছে।

ভেতরে বাচ্চা রেখে পাশেই কাজ করছিলেন একজন স্টাফ। হঠাৎ কান্না করায় তিনি এসে কোলে নেন। বাচ্চা কোলে তখন এ প্রতিবেদককে তিনি বলেন, এটা থাকায় বেশ সুবিধা হয়েছে। বাচ্চাকে রেখে কাজ করতে পারি।

২০১৮ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি এই সেন্টার চালু হয়। তখন থেকেই এখানে তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ করছেন ফাহিমা বেগম। তিনি বলেন, ‘আগে বাচ্চা বেশি ছিল। করোনার পর কমে গেছে। আপাতত শুধু আমিই এখানে কাজ করছি। তবে একা বাচ্চাদের দেখাশোনা করা কঠিন।’

প্রতিদিন অফিস টাইম পর্যন্ত এটা চালু থাকে বলে জানিয়েছেন সেন্টারের পরিচালক রুবা আক্তার।  এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী বাচ্চাদের এখানে রাখা হয়। শিক্ষকদের বাচ্চার জন্য এক হাজার এবং স্টাফদের জন্য পাঁচশ’ টাকা ফি দিতে হয়। তবে বাচ্চাদের খাবারের খরচ ব্যক্তিগতভাবে বহন করতে হয়।

সুন্দর ব্যবস্থা সম্পন্ন এই সেন্টারে প্রায় ৩০ জনের বেশি বাচ্চা রাখা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, এটার আরও বেশি প্রচার এবং সর্বোচ্চ ব্যবহার হওয়া উচিত। একইসাথে আধুনিকায়ন করা যেতে পারে। অনেক মেয়ে শিক্ষার্থীর বাচ্চা থাকে। তারাও এখানে বাচ্চা রাখতে পারে।

সার্বিক বিষয়ে নজরে আনলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ এস. তাসাদ্দেক আহমেদ বলেন, ‘দ্রুতই একটা সাইনবোর্ডের ব্যবস্থা করতেছি। আর এটা সকলকে অবগত করার জন্য একটা নোটিশ দিয়ে দিব। তোমরা পরামর্শ দাও, আর কি করা যেতে পারে।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park