1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. jonehaidar42@gmail.com : Daynik DesherKotha : Daynik DesherKotha
গবির ডে কেয়ার সেন্টার - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম ভাগ্য ফিরলো সেই ক্ষতিগ্রস্ত তিন রিকশা চালকের, পেলেন অর্থ-সয়হতা হতে যাচ্ছে চাকরির ব্যবস্থা উলিপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাগেরহাটে একসাথে অর্ধশত শিশুর জন্মদিন উদযাপন পরকীয়া প্রেমিকসহ শশুরের হাতে আটক পুত্রবধু। ওঝার ভরসায় সময় পাড়; হাসপাতালে নেওয়ার পড়ে মৃত্যু টেকনাফে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ আ.লীগ সরকারের করা চুক্তিতে ভারত থেকে দেশে আনা সম্ভব হাসিনাকে- দুদক চেয়ারম্যান। আগামী পহেলা জুন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলেরে রায় অটোরিকশাচালক হত্যার দায়ে নারায়ণগঞ্জে ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলমের দুই দিনের রিমান্ড

গবির ডে কেয়ার সেন্টার

পলাশ চন্দ্র রায়
  • প্রকাশ বুধবার, ২২ জুন, ২০২২

 172 বার পঠিত

গবি প্রতিনিধি>নারী শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিস টাইমে অল্প বয়সী বাচ্চা রাখা ও দেখাশোনার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠানে রয়েছে ডে কেয়ার সেন্টার। সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়েও (গবি) রয়েছে এমন সুন্দর একটি ব্যবস্থা, তবে তা রয়ে গেছে অনেকটা আড়ালে।

সম্প্রতি সরেজমিনে পরিদর্শন করে দেখা যায়, ক্যাম্পাসের নিচতলায় সি-ব্লকের পাশে গবি সাংবাদিক সমিতির (গবিসাস) কার্যালয়ের পাশে এক কোণে সেন্টারের অবস্থান। ভেতরে বাচ্চাদের ছোটাছুটি দেখে বোঝা গেলেও চেনার জন্য নাই কোনো সাইনবোর্ড।

নামহীন এই ডে কেয়ার সেন্টারের ভেতরে অবশ্য রয়েছে সুন্দর পরিপাটি ব্যবস্থা। বাচ্চাদের জন্য আছে দোলনা, খেলনা গাড়ি, বেবি কট সহ অন্যান্য বিভিন্ন সামগ্রী। তবে এখানে বর্তমানে মাত্র ৭ জন বাচ্চা রয়েছে।

ভেতরে বাচ্চা রেখে পাশেই কাজ করছিলেন একজন স্টাফ। হঠাৎ কান্না করায় তিনি এসে কোলে নেন। বাচ্চা কোলে তখন এ প্রতিবেদককে তিনি বলেন, এটা থাকায় বেশ সুবিধা হয়েছে। বাচ্চাকে রেখে কাজ করতে পারি।

২০১৮ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি এই সেন্টার চালু হয়। তখন থেকেই এখানে তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ করছেন ফাহিমা বেগম। তিনি বলেন, ‘আগে বাচ্চা বেশি ছিল। করোনার পর কমে গেছে। আপাতত শুধু আমিই এখানে কাজ করছি। তবে একা বাচ্চাদের দেখাশোনা করা কঠিন।’

প্রতিদিন অফিস টাইম পর্যন্ত এটা চালু থাকে বলে জানিয়েছেন সেন্টারের পরিচালক রুবা আক্তার।  এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী বাচ্চাদের এখানে রাখা হয়। শিক্ষকদের বাচ্চার জন্য এক হাজার এবং স্টাফদের জন্য পাঁচশ’ টাকা ফি দিতে হয়। তবে বাচ্চাদের খাবারের খরচ ব্যক্তিগতভাবে বহন করতে হয়।

সুন্দর ব্যবস্থা সম্পন্ন এই সেন্টারে প্রায় ৩০ জনের বেশি বাচ্চা রাখা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, এটার আরও বেশি প্রচার এবং সর্বোচ্চ ব্যবহার হওয়া উচিত। একইসাথে আধুনিকায়ন করা যেতে পারে। অনেক মেয়ে শিক্ষার্থীর বাচ্চা থাকে। তারাও এখানে বাচ্চা রাখতে পারে।

সার্বিক বিষয়ে নজরে আনলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ এস. তাসাদ্দেক আহমেদ বলেন, ‘দ্রুতই একটা সাইনবোর্ডের ব্যবস্থা করতেছি। আর এটা সকলকে অবগত করার জন্য একটা নোটিশ দিয়ে দিব। তোমরা পরামর্শ দাও, আর কি করা যেতে পারে।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park