1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
খুলনায় চাঁদাবাজি মামলায় ৩ পুলিশসহ ৫ জনের ৭ বছরের কারাদণ্ড - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মেট্রোরেলে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা লক্ষ্য করে তাণ্ডব আমার বিশ্বাস তারা ন্যায়বিচার পাবে, হতাশ হতে হবে না,জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীরা কোথাও আগুন কিংবা ভাঙচুর করেনি: ডিবিপ্রধান চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিষয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উলিপুরে আলোকিত শিশু কন্ঠ পরিষদের আয়োজনে পবিত্র  আশুরা পালিত পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুর আর নেই দেশের সব স্কুল-কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা নলডাঙ্গায় ১১ অসহায় পরিবারের মাঝে চেক ও ঢেউটিন বিতরন

খুলনায় চাঁদাবাজি মামলায় ৩ পুলিশসহ ৫ জনের ৭ বছরের কারাদণ্ড

নুরআলম
  • প্রকাশ বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২১

 138 বার পঠিত

খুলনা প্রতিনিধি>খুলনায় চাঁদাবাজি মামলায় তিন পুলিশ সদস্য সহ আরও দুই জনের ৭ বছ‌রের  কারাদণ্ড দি‌য়ে‌ছেন আদালত। একই স‌ঙ্গে তা‌দের প্রত্যেক‌কে ১২ হাজার টাকা করে জ‌রিমানা, অনাদা‌য়ে আরও ৬ মা‌সের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হ‌য়ে‌ছে। রায় ঘোষণার সময় দু’জন পুলিশ সদস‌্য পলাতক ছিলেন। সাজাপ্রাপ্ত আসা‌মীরা হ‌লেন, কনেষ্টবল মোল্লা মেসবাহ উ‌দ্দিন (পলাতক), কনেষ্টবল মোঃ ফরহাদ আহ‌মেদ, কনেষ্টবল মোস্তা‌ফিজুর রহমান (পলাতক), আরমান শিকদার জ‌নি ও মোঃ বা‌য়ে‌জিত। উ‌ল্লে‌খিত কনেষ্টবলরা খুলনা পু‌লিশ লাই‌নে কর্মরত ছি‌লেন।

রায় ঘোষণা করেন খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম আশিকুর রহমান। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাজী সাব্বির আহমেদ। আদলত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে দৌলতপুর বিএল কলেজের দ্বিতীয় গেটের সামনে শান্তি রানী বিশ্বাসের চায়ের দোকানে উল্লেখিত আসামীরা সাদা পোষাকে মো: শাহরিয়ার রিন্টু ও আবু ইছহাককে বিএল কলেজের দ্বিতীয় গেট সংলগ্ন একটি চায়ের দোকানে আটক রাখে। এ সময় আসামী মেজবাউদ্দিন নিজেকে পুলিশের এসআই পরিচয় দিয়ে তাদের কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।

দাবিকৃত টাকা পরিশোধ করলে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে। দর কষাকষির এক পর্যায়ে ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। পরে এলাকাবাসী ঘটনাটি দৌলতপুর থানাকে জানালে পুুুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে ভিকটিমদের উদ্ধারসহ আসামীদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। চাঁদাবাজির অভিযোগে দৌলতপুর থানার এসআই কাজী বাবুল হোসেন বাদী হয়ে তিনজন পুলিশ সদস্য ও তাদের সহযোগী দু’জনকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেন, যার  মামলা নং ১১। ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো: বাবলু খান তাদের পাঁচ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে চাজর্শিট দাখিল করেন।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park