1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়েছে শব্দ দূষণ নজরদারিতে নেই প্রশাসনের। - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাউসিয়া হক মঞ্জিলের  ব্যবস্হাপনায় ২ দিনব্যাপী রাউজান উপজেলাধীন এতিমখানা ও হেফাজখানাই খাবার বিতরণ  নলডাঙ্গায় ৩ হাজার ৭০০ প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা ও রাসায়নিক সার বিতরণ ডেঙ্গুতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু বিএনপি খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে অপতৎপরতা চালাচ্ছে: ওবায়দুল কাদের ফের কমল স্বর্ণের দাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে মঞ্চ মাতাবেন নগর বাউল ‘জেমস’ বকশিগঞ্জে একসাথে তিন সন্তান প্রসব করলেন তাসলিমা নতুনধারার রাজনৈতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মাধবপুরে শিকারীদের ফাঁদে বিলুপ্তির পথে কৃষকের বন্ধু সাদা বক বৃহস্পতিবার ঈশ্বরদী রূপপুরে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর, প্রকল্প এলাকায় উৎসবের আমেজ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়েছে শব্দ দূষণ নজরদারিতে নেই প্রশাসনের।

নিজেস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশ রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 41 বার পঠিত

প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির সাথে তাল দিয়ে বাড়ছে পরিবেশ দূষণ।পরিবেশ দূষণের বিভিন্ন প্রকার আছে তারমধ্যে অন্যতম হলো শব্দ দূষণ। শব্দ দূষণের অন্যতম কারণ হলো ছোট বাহন থেকে শুরু করে প্রাইভেট কার, বাস সব ধরনের যানবাহনে অতিরিক্ত হর্ন বাজানো । জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি ইউএনইপি এর প্রকাশ করা এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। শব্দ দূষণের কারণে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। চিকিৎসকরা বলছেন, শব্দ দূষণের কারণে বাড়ছে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, ও মানসিক অসুখ।

মূলত শব্দ দূষণ বলতে বোঝানো হয়  মানুষের বা কোনো প্রাণীর শোনার সক্ষমমতা অতিক্রমকারী কোনো শব্দ সৃষ্টির কারণে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াকে বোঝায়। মানুষ সাধারণত ২০-২০,০০০ হার্জের কম বা বেশি শব্দ শুনতে পায় না। তাই মানুষের জন্য শব্দদূষণ প্রকৃতপক্ষে এই সীমার মধ্যেই তীব্রতর শব্দ দ্বারাই হয়ে থাকে।বিভিন্ন উৎস থেকে উৎপন্ন জোরালো এবং অপ্রয়োজনীয় শব্দ মানুষের সহনশীলতার মাত্রা ছাড়িয়ে বিরক্তি ঘটানো এবং স্বাস্থ্যের ক্ষতিসাধন করাই শব্দ দূষণ বুঝানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদ্দাম হোসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ওয়সিম সোবহান  বলেন, কেম্পাসে মাত্রাতিরিক্ত ভ্যান বেড়ে যাওয়ায় কারণ ছাড়াই তারা হর্ন ব্যবহার করে। অতিরিক্ত হর্ন বাজানোর ফলে একদিকে শব্দ দূষণ হয় অন্যদিকে আমাদের পড়াশোনার ক্ষতি হয় । 

উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী আশিকুর বলেন, কেম্পাসে অতিরিক্ত ভ্যান বেড়ে যাওয়ায় মাঝে মাঝে আমার দুর্ঘটনার শিকার হই । আর ভ্যানগুলো তাদের অতিরিক্ত হর্ন বাজানোর ফলে মাথায় যন্ত্রণা সৃষ্টি হয়। 

চলতি পথে কথা হয় ভ্যান চালক শামসুল মিয়ার সাথে । এসময় শামসুল মিয়া বলেন, কেম্পাসে আসলে হর্ন এর শব্দ শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা হয়ে যায়। সে আরো বলেন, কেম্পাসে মাঝে মাঝে আমিও হর্ন ব্যবহার করে থাকি। হর্ন ব্যবহার না করে কি করবো? হর্ন না বাজালে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ও ভ্যান চালকেরা সাইড দিতে চায় না। এজন্য আমিও বিরক্ত হয়ে মাঝে মাঝে অতিরিক্ত হর্ন বাজাই। তবে এটি ঠিক নয় বলে নিজেই মন্তব্য করেন।

রেজিস্ট্রার কর্মকর্তা এইচ. এম আলী হাসান ভূইয়া বলেন, কেম্পাসে ভ্যানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের অতিরিক্ত হর্ন বাজানোর ফলে শিক্ষার্থীদের অসুবিধা হয় বিষয়টি আমরা খেয়ালে করেছি। খুব শীঘ্রই আমরা ভ্যানগুলোর রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করছি যাতে স্বল্প সংখ্যক ভ্যান কেম্পাসের অভ্যন্তরে চলাচল করতে পারে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park