1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. jonehaidar42@gmail.com : Daynik DesherKotha : Daynik DesherKotha
ইবিতে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অস্থায়ী কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি - দৈনিক দেশেরকথা
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম মাধবপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধা নিহত নীরব প্রতিবাদের প্রতীক : আবু সাঈদ মুজিববাদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: নাহিদ ইসলাম চা পাতার নির্যাসে তৈরি সিলভার কণায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে জারবেরা ফুলের জীবনকাল নবীনগরে তারেক রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে কৃষক দলের প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত  সিরাজগঞ্জে জুলাই ম্যারাথনে বাঁধের পথে বাঁধভাঙা শুক্রবারের ফজিলত নিয়ে রাসূল (সা.)-এর গুরুত্বপূর্ণ হাদিস রাজবাড়ীতে এনসিপির পথসভায় ভাবি স্লোগানে মাতলেন কর্মীরা রাখাইনে জান্তার নৌঘাঁটি ঘিরে রেখেছে আরাকান আর্মি, তীব্র সংঘর্ষ চকরিয়ার রাজপথ প্রকম্পিত হয়েছে উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে

ইবিতে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অস্থায়ী কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি

মোহাম্মদ হাছান
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০২৪

 146 বার পঠিত

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অস্থায়ী কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের অফিসের সামনে বসে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। এ সময় অর্ধশত কর্মচারী তাঁদের বেতন বৃদ্ধির দাবি তুলেন। 

পরে তাদের প্রতিনিধিরা উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। উপাচার্য আসন্ন সিন্ডিকেটের পরবর্তী সিন্ডিকেটে এ বিষয়টি উত্থাপন করার আশ্বাস দিলে আন্দোলন স্থগিত করেন কর্মচারীরা।

আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়ার অফিসের সামনের করিডরে বসে কর্মচারীরা বলেন, আমাদের গতবছর বেতন বৃদ্ধির কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত বেতন বৃদ্ধি করা হয়নি। বরং বারবার বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কার্যকর করা হচ্ছে না।

এ সময় অস্থায়ী কর্মচারী বাদশা মিয়া বলেন, বর্তমানে বাজারে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকায় আমাদের সংসার চালানো অসম্ভব। সারাদেশে সরকার অস্থায়ী কর্মচারীদের দৈনিক ভাতা সর্বনিম্ন ৫০০-৫৫০ টাকার নীতিমালা করেছে। সেখানে আমাদের দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১৫০ টাকা। আমাদের সাথে অন্যায় করা হচ্ছে।

জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিসে ৫১ জন থোক ভিত্তিতে কর্মরত আছেন। তাঁদের প্রতি মাসে পারিশ্রমিক সর্বোচ্চ দশ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন চার হাজার দুইশত টাকা দেওয়া হচ্ছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি মাসে ব্যায় হচ্ছে তিন লক্ষ ১০০ টাকা।

থোক ভিত্তিতে নিয়োজিতদের মাসিক টাকা প্রদানের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করার জন্য ২০২৩ সালের এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোষাধ্যক্ষ ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক ও উপ-হিসাব পরিচালক সামসুজ্জামানকে সদস্য সচিব করে ৫ সদস্য বিশিষ্টি একটি কমিটি গঠন করে দেন। তবে এ কমিটি প্রায় এক বছর পরেও এখনো কোনো প্রতিবেদন জমা দেয়নি বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘অস্থায়ী কর্মচারীরাতো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ না। তাঁদের দাবিগুলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টা প্রশাসন দেখবে। ‘

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন,  ‘বিশ্ববিদ্যালয় একটা আর্থিক খাত আছে সেখান থেকে অস্থায়ীদের কিছু টাকা প্রদান করা হয়। ভবিষ্যতে তাঁদের বেতন বাড়বে কিনা এই বিষয়টা প্রশাসনের সবাইকে একসাথে বসে আলোচনা করতে হবে।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park