1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
আকোটচর পদ্মার চরজুড়ে শুধু কাশফুল - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাউসিয়া হক মঞ্জিলের  ব্যবস্হাপনায় ২ দিনব্যাপী রাউজান উপজেলাধীন এতিমখানা ও হেফাজখানাই খাবার বিতরণ  নলডাঙ্গায় ৩ হাজার ৭০০ প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা ও রাসায়নিক সার বিতরণ ডেঙ্গুতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু বিএনপি খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে অপতৎপরতা চালাচ্ছে: ওবায়দুল কাদের ফের কমল স্বর্ণের দাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে মঞ্চ মাতাবেন নগর বাউল ‘জেমস’ বকশিগঞ্জে একসাথে তিন সন্তান প্রসব করলেন তাসলিমা নতুনধারার রাজনৈতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মাধবপুরে শিকারীদের ফাঁদে বিলুপ্তির পথে কৃষকের বন্ধু সাদা বক বৃহস্পতিবার ঈশ্বরদী রূপপুরে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর, প্রকল্প এলাকায় উৎসবের আমেজ

আকোটচর পদ্মার চরজুড়ে শুধু কাশফুল

শিমুল তালুকদার
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 54 বার পঠিত

গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহ আর বর্ষা শেষে শরতে ফরিদপুরের প্রকৃতি সেজে উঠেছে আপন মনে। পদ্মা তীর ছেয়ে গেছে কাশফুলে। যেদিকে চোঁখ যায় শুধু কাশফুল আর কাশফুল। ফরিদপুর সদরপুর উপজেলার ২ নম্বর আকোটের চর ইউনিয়নের আকোট বাজার সংলগ্ন পদ্মা নদীর চর। বিশাল এ চরজুড়ে ছেয়ে গেছে সাদা কাশবন। সাদা এত বড় কাশবন ফরিদপুরে আর কোথাও নেই।

সরেজমিনে দেখা যায়, ইট-পাথরের শহরের একঘেয়েমি জীবনের ক্লান্তি দূর করে কেউ পরিবারসহ আবার কেউ বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে এসেছেন দিগন্তজোড়া কাশফুলের রাজ্যে। ছবি ও সেলফি তুলতে ব্যস্ত দর্শনার্থীরা।

সদরপুর থেকে ঘুরতে আসা ফাতেমা ইসলাম দোলা বলেন, ‘মুগ্ধ হওয়ার মতো একটি জায়গা। কাশফুলের নরম ছোঁয়ায় মানুষের কঠিন মনটাও যেন নরম হয়ে আসে।’

আকোটচর ইউনিয়নের মনিকোঠা এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা শিপন বেপারি বলেন, ‘কালের গর্ভে ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় সদরপুর থেকে দিন দিন শরতের কাশফুল যেন হারিয়ে যাচ্ছে। একটা সময় ফরিদপুরের বিভিন্ন এলাকায় কাশবনের দেখা মিলতো। এখন সদরপুরের গ্রামগঞ্জে কাশফুল তেমন চোখে পড়ে না। সেগুলোও হারিয়ে যাচ্ছে।’

স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী জানান, বিশাল এই বালুচরে ভালো কোনো ফসলাদি হয় না। শরতকালে এ চর কাশবন ছেয়ে যায়। তিনি বলেন, কাশবন বপন করা লাগে না। নিজ থেকেই চরজুড়ে কাশফুলে ছেয়ে যায়।

এ বিষয়ে সদরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী শফিকুর রহমান বলেন, ‘এটা একটা বিশাল চর। কয়েকশ একর জমি হবে। বিশাল এই চরে মালিকানা ও খাসজমি রয়েছে। গত কয়েকবছর ধরে শরতকালে বিশাল এই চরটি কাশফুলে ভরে উঠছে। কাছে ও দূরের অসংখ্য মানুষ এখানে ভিড় জমান।’

ফরিদপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. জিয়াউল হক বলেন, কাশবন চাষে বাড়তি পরিচর্যা ও সার-কীটনাশক প্রয়োগের দরকার হয় না। আপনা আপনি কাশবনের সৃষ্টি হয়। কাশ বা ছন কৃষকরা ঘরের ছাউনি হিসেবেও ব্যবহার করে থাকেন। তবে আগের মতো গ্রামগঞ্জে কাশফুল দেখা যায় না। পদ্মার চর এলাকাসহ ফরিদপুরের কিছু নদী এলাকায় কাশবন দেখা যায়।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park