1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত উঠিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০১:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম পটুয়াখালীতে বাণিজ্যিকভাবে আগাম জাতের তরমুজের বাম্পার ফলন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি,হাছান ও নওফেলসহ মোট আসামি ৫২ জন হাইকোর্টে আবরার ফাহাদ হত্যার রায় কাল শিশু ও নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্র্বতী সরকারের প্রতি তারেক রহমানের আহ্বান ২ অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আবাস কক্সবাজার কেবল পর্যটন শহরই নয়, বরং অর্থনীতিরও কেন্দ্র :প্রধান উপদেষ্টা হঠাৎ বেড়েছে বাজারে বেগুনের দাম রায়পুরে সরস্বতী প্রতিমা ভাঙচুর বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ: অ্যান্তোনিও গুতেরেস দীর্ঘ এক যুগ পর ৭ এপ্রিল আংশিক ভাবে চালু হতে যাচ্ছে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত উঠিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশ সোমবার, ২৭ মে, ২০২৪

 81 বার পঠিত

গতকাল রোববার বাংলাদেশের উপকূল জুড়ে রাতভর তাণ্ডব চালানোর পর বর্তমানে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুর্বল হয়ে পড়েছে। এটি আর বৃদ্ধি পাওয়ার কোনো সুযোগ না থাকায় মোংলা, পায়রা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরের মহাবিপদ সংকেত নামিয়ে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (২৭ মে) বেলা ১১টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৯ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান অধিদপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে রিমালের দুর্বল হয়ে যাওয়ার তথ্য জানান। মো. আজিজুর রহমান জানান, ঘূর্ণিঝড়ের জন্য পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে দেওয়া ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। আবার চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে দেওয়া ৯ নম্বর মহাবিপৎসংকেতও প্রত্যাহার করা হয়েছে। চার বন্দরেই ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তিনি বলেন, রিমাল এখন স্থল গভীর নিম্নচাপ হিসেবে যশোর ও এর কাছাকাছি এলাকায় আছে। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে এগিয়ে যাবে। আর আরও বৃষ্টি ঝরিয়ে স্থল নিম্নচাপে পরিণত হবে।

আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার পর গতকাল রাতে খেপুপাড়ায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতি রেকর্ড করা হয় ১১১ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় এখনো ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি চলছে। গতকাল রোববার রাত আটটার দিকে ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ-পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ উপকূল ও বাংলাদেশের খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম শুরু করে।

এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলাসহ উপকূলের বিভিন্ন জেলায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায়। এর প্রভাবে বিভিন্ন এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানায়, গতকাল সন্ধ্যা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ বৃষ্টি রেকর্ড করা হয় কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায়, ১১১ মিলিমিটার। আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীতে বৃষ্টি হয়েছে ৯ মিলিমিটার।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park