1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
গণস্বাস্থ্যের ত্রাণ পেল সুনামগঞ্জের ১৯০০ পরিবার - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
তাপ কমাতে প্রতিদিন সড়কে প্রায় চার লাখ লিটার পানি ছিটাচ্ছে ডিএনসিসি কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির জন্য নামাজ অনুষ্ঠিত  গলাচিপায় স্ত্রী’র স্বিকৃতির দাবীতে ঘন্টা ব্যাপী  মানববন্ধন  পাবনায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় তীব্র গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা কৃষ্ণপুরে সামাজিক সম্প্রীতি মিটিং অনুষ্ঠিত  কিশোরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহে আশ্রয়ণ বাসিন্দার শিশুদের মাঝে ডিম খাওয়ানো উৎসব  কিশোরগঞ্জে গ্রেনেড, মাইন্ড ও থ্রি-নটথ্রি রাইফেল উদ্ধার কিশোরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহে আশ্রয়ণ বাসিন্দার শিশুদের মাঝে ডিম খাওয়ানো উৎসব  রাঙ্গুনিয়ায় সড়ক দূর্ঘটনার চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু 

গণস্বাস্থ্যের ত্রাণ পেল সুনামগঞ্জের ১৯০০ পরিবার

পলাশ চন্দ্র রায়
  • প্রকাশ বুধবার, ২৯ জুন, ২০২২

 109 বার পঠিত

গবি প্রতিনিধি>সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যার্তের মাঝে গণস্বাস্থ্যের ত্রাণ বিতরন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ কার্যক্রমের ১২তম দিনে সুনামগঞ্জে জয়কলস ইউনিয়ন কাটাগাং গ্রামে ১৯০০ পরিবারকে ত্রাণ দিয়েছে দেশের অন্যতম বেসরকারি প্রতিষ্ঠানটি।

বুধবার (২৯ জুন) সকাল ১০:৩০ মিনিটে রাস্তার উপরে শুকনো স্থানে বন্যার্ত পরিবারগুলোর মাঝে শুকনা খাবারঃ চিড়া, গুড়, টোস্ট, বাচ্চাদের বিস্কুট, বিশুদ্ধ পানি এবং ৫০ কেজী ওজনের গো-খাদ্যঃ কুড়া-ভূষি বিতরণ করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্যের কৃষি সমবায়ের পরিচালক প্রকৌশলী রঞ্জন কুমার মিত্র, গ্রামীণ স্বাস্থ্যের পরিচালক ও সিলেট সুনামগঞ্জ অঞ্চলের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ত্রাণ কার্যক্রমের সমন্বয়ক ডা. কে. এম. হালিমুর রেজা, মানবসম্পদ সহকারী অফিসার শাহনাজ পারভিন, গণ শিল্পালয়ের প্রধান মোঃ আবুল হাসান সহ অন্যান্য কর্মকর্তা, স্বেচ্ছাসেবকগণ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

ত্রাণ নিতে আসা মকবুল হোসেন বলেন, ‘আজ পর্যন্ত আমাদের এখানে সরকার বা কোনো সংস্থা থেকে সহায়তা করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। গণস্বাস্থ্যই প্রথম সহায়তায় হাত বাড়িয়েছে। ঘর ভেঙে যাওয়ার আমাদের এলাকার জনগণরা মসজিদে, গণস্বাস্থ্য কমিউনিটি হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছে। এজন্য গণস্বাস্থ্যের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।‘

সার্বিক বিষয়ে গণস্বাস্থ্যের কৃষি সমবায়ের পরিচালক প্রকৌশলী রঞ্জন কুমার মিত্র বলেন, ‘বছরের ৭-৮মাসই এ অঞ্চল পানির নিচে থাকে। শুধুমাত্র গ্রীষ্মের সময়টা বোরো ধানের আবাদ হয়৷ অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে সেটাও এখন তলিয়ে গেছে। দুর্গত এলাকা বলে এখানে কেউ সহজে আসেও না। এদের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতার চেষ্টা করছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া অব্দি এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, সিলেটে ও সুনামগঞ্জের বন্যার্তদের মাঝে ১০০ টন খাদ্য বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয় ১৭ জুন। এছাড়াও পাগলা বাজার, শান্তিগঞ্জ গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালের ১০টি মেডিকেল ক্যাম্পে ৯৫০ জনকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। গৃহহীন পরিবারগুলোকেও ঘর তৈরী করে দেওয়া হয়।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park