1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
মোহাম্মদপুরের রক্তচোষা’ জনি গ্রেপ্তার - দৈনিক দেশেরকথা
শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ইবি শাখার উদ্যোগে কর্মশালা   সরকারি খরচে কাউকে হজে না পাঠানোর সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনা বর্তমানে দেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী: নানক সুগন্ধা ও বিষখালী নদীতে বেপরোয়া মৌসুমি জেলেরা তৎপর নারী জেলেরা, অবাধে চলছে মা ইলিশ নিধন নাটোরে তাবলীগ জামাতের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ ;আহত অন্তত ৩০জন। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান,৩৫ করতে তিন দিনের আল্টিমেটাম পূর্বাচলে শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারের নামে বরাদ্দ প্লট বাতিলের রিট সুন্দরগঞ্জে দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং নলুয়া ভূঁঞারহাট শাখা ৬ষ্ঠ বৎসরে পদার্পন। ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ হাতিয়ার সঙ্গে সারা দেশের নৌ যোগাযোগ বন্ধ

মোহাম্মদপুরের রক্তচোষা’ জনি গ্রেপ্তার

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 103 বার পঠিত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার চিহ্নিত ছিনতাইকারী, পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো. মনির হোসেন ওরফে মো. জনি মিয়া ওরফে ‘রক্তচোষা’ জনিকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দুপুরে মোহাম্মদপুরের একতা হাউজিং এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, পাঁচ রাউন্ড গুলি ও ৩০০ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়েছে।

মোহাম্মদপুর এলাকায় সংঘবদ্ধ কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে গিয়ে এই এলাকার দুর্র্ধষ, কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও তালিকাভুক্ত ছিনতাইকারী রক্তচোষা জনিকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. তোফাজ্জল হোসেনের নেতৃত্বে একটি দল তুরাগ নদী সংলগ্ন একতা হাউজিং এলাকা থেকে জনিকে গ্রেপ্তার করে।

ডিসি বলেন, তার নামে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন অপরাধে ১৪টি মামলা রয়েছে। সে মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান, চন্দ্রিমা মডেল টাউন, একতা হাউজিং, নবীনগর হাউজিং ও বসিলা এলাকা এবং আদাবর থানা এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মারামারি ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।তাকে মোহাম্মদপুর এলাকার ত্রাস বলা চলে। এমন কোনো অপরাধ নেই যে সে করেনি। একবার তাকে আটক করতে গেলে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে সে আহত করেছিল। অনেক বড় বড় অপরাধে জড়িত এই জনি। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে নতুন করে দুটি মামলা হবে।

জনির নামের সঙ্গে ‘রক্তচোষা’ যোগ হওয়ার বিষয়ে ডিসি আজিমুল হক বলেন, জনির বিভিন্ন কুখ্যাতির জন্য স্থানীয়রা তাকে এই নামে ডেকে থাকে। অবশ্যই সে এমন কোনো কাজ করেছে, যার কারণে এই ভয়ংকর নামের খ্যাতি পেয়েছে। তার নামে মামলার সংখ্যা দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে কতটা ভয়ংকর। বেশকিছু দিন ধরে সে সাধারণ মানুষকে বিরক্ত করছিল। এ ছাড়া, জনির দুষ্কর্মের সহযোগী, আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া লোকজন থাকতে পারে। এ বিষয়গুলো আমরা তদন্তে আনার চেষ্টা করব। তাকে গ্রেপ্তারের পর জনমনে স্বস্তি ফিরেছে বলেও দাবি করেন তিনি।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park