1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
ত্রিশালে ২০০ বছর আগে নির্মিতি মসজিদের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা - দৈনিক দেশেরকথা
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু,৪০৩ জন হাসপাতালে ভর্তি গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করে তুলে ধরা হবে ১৬ বছরের গুম, খুন, নির্যাতনের সামগ্রিক চিত্র চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ চট্টগ্রামে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ, ৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই শ্যামলীতে আবাসিক হোটেলে শিক্ষার্থীদের অভিযান, হামলা, ৩ শিক্ষার্থী আহত ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে বিজিবি অনুরোধ পিস্তলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইনের পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

ত্রিশালে ২০০ বছর আগে নির্মিতি মসজিদের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা

ইমরান হাসান
  • প্রকাশ শনিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২২

 114 বার পঠিত

ত্রিশাল প্রতিনিধি> ময়মনসিংহের ত্রিশালে প্রায় ২০০ বছর আগে নির্মিত আলহাজ মরহুম ফরমান আলী সরকার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট নিখুঁত কারুকার্যের এই মসজিদটি আলহাজ মরহুম ফরমান আলীর একক চেষ্টায় নির্মিত হয়। উপজেলার
বালিপাড়া ইউনিয়নে ত্রিশাল-বালিপাড়া সড়কের পাশে নির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলী দেখতে
অনেক দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে।

জানা যায়, এটি নির্মাণে তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশের কলকাতা থেকে শ্রমিক এনে বেশ
কয়েক বছরে শেষ করা হয়েছিল। মসজিদটির বাইরের এবং ভেতরের নিখুঁত কারুকার্যগুলো যেকোনো
মানুষের দৃষ্টি কাঁড়ে। আলহাজ ফরমান আলী ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম।

ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসের কারণে অত্যন্ত ভালোবাসায় অনেক টাকা খরচ করে
এর নির্মাণকাজ শেষ করেন। তিনি শুধু এই মসজিদ নির্মাণ করেই থেমে যাননি। আজীবনের জন্য
এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও তুলে নেন নিজের কাঁধে। উনার জীবদ্দশার পরও যেন এই মসজিদ
পরিচালনায় কারও আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন না পড়ে সে জন্য প্রায় সাড়ে চার একর আবাদি
জমি মসজিদের নামে লিখে দিয়ে যান।

মসজিদটি মুতাওয়াল্লির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত মুতাওয়াল্লি মো.
শাহজাহান সরকার বলেন, ইসলামের বিকাশ এবং ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে আলহাজ মরহুম ফরমান
আলী সরকারের অবদান অপরিসীম। উনার একক প্রচেষ্টায় প্রায় ২০০ বছর আগে চুন, সুলকির
গাঁথনি দ্বারা এই অপূর্ব কারুকার্যের মসজিদটির নির্মাণকাজ শেষ করা হয়। মসজিদের নামে
উনার দেওয়া জমির ফসল থেকেই একজন ইমাম, একজন খতিব ও একজন মোয়াজ্জিনসহ যাবতীয়
খরচ বহন করা হয়।

মসজিদের ভেতরে তিনটি মেহরাব রয়েছে। এর মধ্যে মাঝখানেরটি ইমামের জন্য। দুপাশের দুটি
সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য। এই মেহরাবগুলো দেয়ালের ভেতরের অংশেই নির্মাণ করা হয়েছে। সে
জন্য বাইরের অংশে মেহরাবের কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যাবে না।

মেহরাবের জন্য মসজিদের পশ্চিম পাশের দেয়াল প্রায় তিন ফুট প্রশস্ত করে নির্মাণ করা হয়েছে। এটি ২০০ বছর আগে নির্মাণ করা হলেও এর মূল অংশের এখনও সংস্কারের প্রয়োজন পড়েনি।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park