1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
ইবিতে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অস্থায়ী কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি - দৈনিক দেশেরকথা
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু,৪০৩ জন হাসপাতালে ভর্তি গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করে তুলে ধরা হবে ১৬ বছরের গুম, খুন, নির্যাতনের সামগ্রিক চিত্র চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ চট্টগ্রামে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ, ৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই শ্যামলীতে আবাসিক হোটেলে শিক্ষার্থীদের অভিযান, হামলা, ৩ শিক্ষার্থী আহত ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে বিজিবি অনুরোধ পিস্তলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইনের পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

ইবিতে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অস্থায়ী কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি

মোহাম্মদ হাছান
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০২৪

 79 বার পঠিত

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অস্থায়ী কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের অফিসের সামনে বসে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। এ সময় অর্ধশত কর্মচারী তাঁদের বেতন বৃদ্ধির দাবি তুলেন। 

পরে তাদের প্রতিনিধিরা উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। উপাচার্য আসন্ন সিন্ডিকেটের পরবর্তী সিন্ডিকেটে এ বিষয়টি উত্থাপন করার আশ্বাস দিলে আন্দোলন স্থগিত করেন কর্মচারীরা।

আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়ার অফিসের সামনের করিডরে বসে কর্মচারীরা বলেন, আমাদের গতবছর বেতন বৃদ্ধির কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত বেতন বৃদ্ধি করা হয়নি। বরং বারবার বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কার্যকর করা হচ্ছে না।

এ সময় অস্থায়ী কর্মচারী বাদশা মিয়া বলেন, বর্তমানে বাজারে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকায় আমাদের সংসার চালানো অসম্ভব। সারাদেশে সরকার অস্থায়ী কর্মচারীদের দৈনিক ভাতা সর্বনিম্ন ৫০০-৫৫০ টাকার নীতিমালা করেছে। সেখানে আমাদের দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১৫০ টাকা। আমাদের সাথে অন্যায় করা হচ্ছে।

জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিসে ৫১ জন থোক ভিত্তিতে কর্মরত আছেন। তাঁদের প্রতি মাসে পারিশ্রমিক সর্বোচ্চ দশ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন চার হাজার দুইশত টাকা দেওয়া হচ্ছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি মাসে ব্যায় হচ্ছে তিন লক্ষ ১০০ টাকা।

থোক ভিত্তিতে নিয়োজিতদের মাসিক টাকা প্রদানের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করার জন্য ২০২৩ সালের এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোষাধ্যক্ষ ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক ও উপ-হিসাব পরিচালক সামসুজ্জামানকে সদস্য সচিব করে ৫ সদস্য বিশিষ্টি একটি কমিটি গঠন করে দেন। তবে এ কমিটি প্রায় এক বছর পরেও এখনো কোনো প্রতিবেদন জমা দেয়নি বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘অস্থায়ী কর্মচারীরাতো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ না। তাঁদের দাবিগুলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টা প্রশাসন দেখবে। ‘

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন,  ‘বিশ্ববিদ্যালয় একটা আর্থিক খাত আছে সেখান থেকে অস্থায়ীদের কিছু টাকা প্রদান করা হয়। ভবিষ্যতে তাঁদের বেতন বাড়বে কিনা এই বিষয়টা প্রশাসনের সবাইকে একসাথে বসে আলোচনা করতে হবে।’

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park