1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
ত্রিশালে ২০০ বছর আগে নির্মিতি মসজিদের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম শাহজাহান ওমরকে কারাগারে প্রেরণ, আদালত প্রাঙ্গনে জুতা-ডিম নিক্ষেপ সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর গ্রেফতার বেরোবিতে ”ক্লিন ক্যাম্পাস, গ্রিন ক্যাম্পাস” শীর্ষক পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত  বিএনপির সভাপতির আমন্ত্রণে আমুর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তুতি সভায় অতিথি! নতুন আইজিপি বাহারুল,ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত রাজাপুরে কৃষকদের নিয়ে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত  গলাচিপায় অধ্যক্ষ নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ,নিয়োগের ১বছর ১০ মাস পর যোগদান,এলাকায় উত্তেজনা জুলাই গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা ছিলেন সাবেক পুলিশপ্রধান অটো রিক্সার বেপরোয়া গতি কেড়ে নিলো জাবি শিক্ষার্থীর প্রাণ প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

ত্রিশালে ২০০ বছর আগে নির্মিতি মসজিদের সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা

ইমরান হাসান
  • প্রকাশ শনিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২২

 136 বার পঠিত

ত্রিশাল প্রতিনিধি> ময়মনসিংহের ত্রিশালে প্রায় ২০০ বছর আগে নির্মিত আলহাজ মরহুম ফরমান আলী সরকার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সৌন্দর্য দেখে অভিভূত পর্যটকরা। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট নিখুঁত কারুকার্যের এই মসজিদটি আলহাজ মরহুম ফরমান আলীর একক চেষ্টায় নির্মিত হয়। উপজেলার
বালিপাড়া ইউনিয়নে ত্রিশাল-বালিপাড়া সড়কের পাশে নির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলী দেখতে
অনেক দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে।

জানা যায়, এটি নির্মাণে তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশের কলকাতা থেকে শ্রমিক এনে বেশ
কয়েক বছরে শেষ করা হয়েছিল। মসজিদটির বাইরের এবং ভেতরের নিখুঁত কারুকার্যগুলো যেকোনো
মানুষের দৃষ্টি কাঁড়ে। আলহাজ ফরমান আলী ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম।

ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসের কারণে অত্যন্ত ভালোবাসায় অনেক টাকা খরচ করে
এর নির্মাণকাজ শেষ করেন। তিনি শুধু এই মসজিদ নির্মাণ করেই থেমে যাননি। আজীবনের জন্য
এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও তুলে নেন নিজের কাঁধে। উনার জীবদ্দশার পরও যেন এই মসজিদ
পরিচালনায় কারও আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন না পড়ে সে জন্য প্রায় সাড়ে চার একর আবাদি
জমি মসজিদের নামে লিখে দিয়ে যান।

মসজিদটি মুতাওয়াল্লির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত মুতাওয়াল্লি মো.
শাহজাহান সরকার বলেন, ইসলামের বিকাশ এবং ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে আলহাজ মরহুম ফরমান
আলী সরকারের অবদান অপরিসীম। উনার একক প্রচেষ্টায় প্রায় ২০০ বছর আগে চুন, সুলকির
গাঁথনি দ্বারা এই অপূর্ব কারুকার্যের মসজিদটির নির্মাণকাজ শেষ করা হয়। মসজিদের নামে
উনার দেওয়া জমির ফসল থেকেই একজন ইমাম, একজন খতিব ও একজন মোয়াজ্জিনসহ যাবতীয়
খরচ বহন করা হয়।

মসজিদের ভেতরে তিনটি মেহরাব রয়েছে। এর মধ্যে মাঝখানেরটি ইমামের জন্য। দুপাশের দুটি
সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য। এই মেহরাবগুলো দেয়ালের ভেতরের অংশেই নির্মাণ করা হয়েছে। সে
জন্য বাইরের অংশে মেহরাবের কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যাবে না।

মেহরাবের জন্য মসজিদের পশ্চিম পাশের দেয়াল প্রায় তিন ফুট প্রশস্ত করে নির্মাণ করা হয়েছে। এটি ২০০ বছর আগে নির্মাণ করা হলেও এর মূল অংশের এখনও সংস্কারের প্রয়োজন পড়েনি।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park