1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
সদরপুরে আমন ধানের বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি - দৈনিক দেশেরকথা
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম কিশোরগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় মোয়াজ্জেমের  মর্মান্তিক মৃত্যু  ত্রিপুরা রাজ্যে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ভাঙচুর ও পতাকায় আগুন  ব্রহ্মপুত্র নদে ইলেকট্রিক মেশিন দিয়ে মাছ ধরার সময় ৬ জেলে আটক গলাচিপায় টোল ও খাজনা ফ্রি সবজি বাজারের শুভ উদ্বোধন। নির্বাচনের আগে দেশে টেকসই ও কার্যকর সংস্কার নিশ্চিত করাই প্রধান লক্ষ্য: প্রধান উপদেষ্টা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দেশের ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়েই ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব ছিল পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা প্রেমিকা পালিয়ে যেতে রাজি না হওয়ায় যুবকের বিষ পানে আত্মহত্যা ইবি পার্শ্ববর্তী বাজারে শীতকালীন সবজির অগ্নিমূল্যে বিপাকে শিক্ষার্থীরা

সদরপুরে আমন ধানের বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি

শিমুল তালুকদার
  • প্রকাশ বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪

 83 বার পঠিত

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে অনুকুল আবহাওয়া, সময় মতো জমি তৈরী, ধানের চারা রোপন, সার প্রয়োগ, সঠিক পরিচর্যা এবং স্থানীয় কৃষি বিভাগের তদারকির কারনেই ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে কৃষকের মুখে ফুটে উঠেছে হাসির ঝিলিক। স্থানীয় কৃষক ওহাব বেপারীর সাথে কথা হলে তিনি জানান, ৪২ শতাংশের প্রতি বিঘা জমিতে রোপা আমন চাষে সব মিলিয়ে কৃষকের খরজ হয় দশ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় ধান উৎপাদন হয় ১৮ থেকে ২০ মন। তবে চলতি মৌসুমে ফলন ২২ থেকে ২৩ মন উৎপাদন হবে বলে জানান তিনি।

যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রতি মন ১২০০ টাকা দরে ২৪০০০ হাজার টাকা। কৃষ্ণপুর এলাকার আজিজুল মুন্সী বলেন

ধান উৎপাদনে লাভ ভালোই। তবে অনেক কৃষকের কৃষি কার্ড না থাকার কারনে ন্যায্য মূল্যে সার বিজ কীটনাশক ক্রয়ে ব্যার্থ হন। এতে করে উৎপাদন খরজ বেশি হওয়ার কারণে অনেকে ধান চাষে আগ্রহ হারান।

আটরশি এলাকার কৃষক সাহেদ আলী জানান, বর্তমানে দিন মুজুরের মূল্য বৃদ্ধি

এবং সার ও কীটনাশক ক্রয়ে বিরম্বনার কারনে উৎপাদন খরজ বেশি হচ্ছে। এ ছাড়াও স্থানীয় হাট বাজার গুলোতে  ব্যবসায়ীদের সিন্টিগেট থাকার কারনে ধানের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ধান উৎপাদনকারী কৃষকরা।

সদরপুর উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে সদরপুর উপজেলায় রোপা আমনের লক্ষ

মাত্রা ৫৩০৬ হেক্টর জমি নির্ধারণ করা হলেও আবাদ হয়েছে মোট ৬২৯১ হেক্টর জমিতে।

সদরপুর উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রায় ৫ টি ইউনিয়ন পদ্মা ও আড়িয়াল খাঁ নদে বেস্টিত। প্রতি বছর কম বেশি পলি মাটির স্থর পরার

কারণে ধান, পাট, চিনেবাদাম ও সকল প্রকার রবী শষ্য উৎপাদন হয়। তবে সকল কৃষকদের কৃষি কার্ডের আওতায় আনা এবং বিভিন্ন হাট বাজারে ব্যবসায়ীদের সিন্টিকেট বন্ধ করলে কৃষক ফসল উৎপাদনে আরো বেসি আগ্রহী হবেনএমুনটাই মনে করেন সদরপুর উপজেলার কৃষকরা।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park