1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
ভাল নেই সদরপুরের পদ্মাপাড়ের শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষেরা  - দৈনিক দেশেরকথা
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম শাহজাহান ওমরকে কারাগারে প্রেরণ, আদালত প্রাঙ্গনে জুতা-ডিম নিক্ষেপ সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর গ্রেফতার বেরোবিতে ”ক্লিন ক্যাম্পাস, গ্রিন ক্যাম্পাস” শীর্ষক পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত  বিএনপির সভাপতির আমন্ত্রণে আমুর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তুতি সভায় অতিথি! নতুন আইজিপি বাহারুল,ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত রাজাপুরে কৃষকদের নিয়ে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত  গলাচিপায় অধ্যক্ষ নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ,নিয়োগের ১বছর ১০ মাস পর যোগদান,এলাকায় উত্তেজনা জুলাই গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা ছিলেন সাবেক পুলিশপ্রধান অটো রিক্সার বেপরোয়া গতি কেড়ে নিলো জাবি শিক্ষার্থীর প্রাণ প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

ভাল নেই সদরপুরের পদ্মাপাড়ের শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষেরা 

শিমুল তালুকদার
  • প্রকাশ রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪

 115 বার পঠিত

প্রচন্ড শীত আর ঘন কুয়াশায় গত তিনদিন সূর্যের দেখা নেই ফরিদপুরের সদরপুরে। শীতের তীব্রতা বাড়ছেই তার উপরে উত্তরের রক্ত হিম করা কনকনকে ঠান্ডা বাতাস পদ্মানদীর পাড়ের দারিদ্রসীমার নীচে বাস করা মানুষদের জন্য বয়ে এনেছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ । তাদের ভাঙ্গা বেড়ার কাঁচা টিনের ঘর, পর্যাপ্ত গরম কাপড়ের অভাব শীতকে দমন করতে পারছে না।বিশেষ করে চল্লিশোর্ধ বয়স্ক ও শিশুরা শীতের কারণে বেশি কষ্ট পাচ্ছে। এদিকে ঘনকুয়াশায় মুন্সীরচর ট্রলারঘাট এলাকায় পেটের তাগিদে ঝুঁকি নিয়ে পদ্মায় ট্রলার নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে জেলে, ট্রলার চালক ও শ্রমিকদের । পদ্মাপাড়ের আকটেরচর সরকারি গুচ্ছগ্রামের দিনমজুরেরা ঘর থেকে বের হতে না পেরে অনেক কষ্টে দিন পার করছে।         

মুন্সীরচর ট্রলারঘাটে দোহার থেকে আসা ট্রলার চালক হকমিয়া ইনকিলাব প্রতিবেদককে বলেন, ‘ গাঙ্গে (পদ্মায়) কুয়াশায় কিছুই দেহা যায়না। কোন রকমে পার কইরা নিয়া আসলাম। কী করমু, প্যাট বাচাইতে অইব।‘ ট্রলার ঘাটের চা দোকানদার আক্কাছ বলেন, প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বাহির হচ্ছে না। তাই ঘাটে বেশি ট্রলার নাই। 

আকটেরচর সরকারি গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দা দিনমজুর আয়নাল জানান, শীতের কারণে ঘর থেকে বের হতে পারি নাই।  দিনের চেয়ে রাতে শীতে বেশি কষ্ট পাই। আবার কাজ না করতে পারলে কী খাব সে চিন্তায় আছি। গুচ্ছগ্রামের আরেক বাসিন্দা রিনা । সে প্রতিদিন গুচ্ছগ্রাম থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে সদরপুরে এসে মানুষের কাছ থেকে চেয়ে চিন্তে খায়। সেও তার দুঃখের কথা জানাল এই ভাবে- আমি কাজ করতে পারিনা। মানুষেরা যা কিছু দেয় তা দিয়েই খাই। আমার এখন খুব কষ্ট হয়।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park