1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু,নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। - দৈনিক দেশেরকথা
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম সাগরে লঘুচাপ, রুপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে প্রত্যেক ঘরে ঘরে ইসলামের দূর্গ গড়ে তুলতে হবে:জামায়াত নেতা দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের স্কোয়াড থেকে সাকিব বাদ পূর্নিমার জো’য়ের প্রভাবে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি,ভোগান্তিতে নিম্নাঞ্চলের বাসিন্দা ও সৈকতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। নির্বাচন কবে জানালেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে হিট অফিসার বুশরাকে পিতা আতিক মাসে বেতন দিত ৮ লাখ টাকা রাষ্ট্র সংস্কারে আরও ৪ কমিশন গঠন গণ-অভ্যুত্থানকে মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ বলে আখ্যা দিলেন বেরোবি শিক্ষক  কলাপাড়ায় নানা ধর্মীয় আচারের মধ্যে দিয় শুরু হয়েছে প্রবারণা উৎসব

বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু,নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশ শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

 141 বার পঠিত

বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। সব রাজনৈতিক দলের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে যা সম্ভব। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই বাংলাদেশ ইস্যু গুরুত্ব পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে।

বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এমন অভিমত ব্যক্ত করেন।

ব্রিফিংয়ে বেদান্ত প্যাটেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাংলাদেশ সরকার সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। দৃশ্যমান সাফল্যও পেয়েছে। বাংলাদেশের এ অর্জনে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সাফল্যকে মার্কিন প্রশাসন কীভাবে মূল্যায়ন করে?

জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি একটু বিস্তৃতভাবে বলব। গত বছর দুই দেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্‌যাপন করেছে। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ, যার সঙ্গে আমরা আমাদের সম্পর্ক ও অংশীদারত্ব আরও গভীর করতে আগ্রহী। বাণিজ্য, জলবায়ু, নিরাপত্তা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের অংশীদারত্ব অব্যাহত রয়েছে।’

সংবাদ সম্মেলনে অপর এক প্রশ্নে বেদান্তের কাছে জানতে চাওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে বাংলাদেশ সরকার সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিরো-টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। গণমাধ্যমও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থে সন্ত্রাস দমন প্রচেষ্টায় ইতিবাচকভাবে অবদান রাখছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের অর্জনকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান এই মুখপাত্র বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমি বিস্তৃতভাবে কথা বলব। আপনি আমাকে আগেও বলতে শুনেছেন যে, গত বছর আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্‌যাপন করেছি, এবং অবশ্যই এই দেশের সঙ্গে আমরা সেই সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চাই। আমরা আমাদের সম্পর্ক ও অংশীদারত্বকে আরও গভীর করতে চাই। কারণ বাণিজ্য, জলবায়ু সহযোগিতা, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে চাই এবং অন্যান্য আরও অনেক ক্ষেত্রেই সহযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে।’

ব্রিফিংয়ে বেদান্ত প্যাটেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাংলাদেশ সরকার সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। দৃশ্যমান সাফল্যও পেয়েছে। বাংলাদেশের এ অর্জনে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সাফল্যকে মার্কিন প্রশাসন কীভাবে মূল্যায়ন করে?

জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি একটু বিস্তৃতভাবে বলব। গত বছর দুই দেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্‌যাপন করেছে। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ, যার সঙ্গে আমরা আমাদের সম্পর্ক ও অংশীদারি আরও গভীর করতে আগ্রহী। বাণিজ্য, জলবায়ু, নিরাপত্তা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের অংশীদারত্ব অব্যাহত রয়েছে।’

এরপর বেদান্ত প্যাটেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাংলাদেশে আগামী সাধারণ নির্বাচনের আগে বিরোধীদের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালুর দাবি তোলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কি বাংলাদেশে অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি সমর্থন করবে?

বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমি নিশ্চিত, আমি গতকাল, গত পরশু বা তার আগেও এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছি।’

এই সাংবাদিক আবার প্রশ্ন করেন, ‘আমরা সব সময় আপনাদের কাছ থেকে জবাব পাচ্ছি, বাংলাদেশে সবাই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, আপনারা অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সমর্থন করেন কি না, হ্যাঁ অথবা না।’

এ সময় বেদান্ত প্যাটেল আরও বলেন, ‘আপনারা আমাকে আগেও বলতে শুনেছেন, কোনো দেশেই সুনির্দিষ্ট কোনো সরকার, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীকে সমর্থন করে না যুক্তরাষ্ট্র। যেসব অঞ্চলে ভোটের আবহ বইছে, সেখানে মার্কিন প্রশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন নিশ্চিত করা। কেননা, এমন নির্বাচন প্রক্রিয়ায় জনগণের ইচ্ছাকে সম্মান জানানো হয়।’

যুক্তরাষ্ট্রের এই মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা নির্দিষ্ট কোনো প্রার্থীকে সমর্থন করে না যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র চায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। যা বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছাকে সম্মান করবে ও গণতান্ত্রিক চর্চাকে এগিয়ে নেবে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park