1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
বরগুনার আমতলী তালতলীর ৭০ গৃহহীনকে ঘরের চাবি হস্তান্তর - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে ৯ শ্রমিক নিহত, আহত ৬ তাপ কমাতে প্রতিদিন সড়কে প্রায় চার লাখ লিটার পানি ছিটাচ্ছে ডিএনসিসি কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির জন্য নামাজ অনুষ্ঠিত  গলাচিপায় স্ত্রী’র স্বিকৃতির দাবীতে ঘন্টা ব্যাপী  মানববন্ধন  পাবনায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় তীব্র গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা কৃষ্ণপুরে সামাজিক সম্প্রীতি মিটিং অনুষ্ঠিত  কিশোরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহে আশ্রয়ণ বাসিন্দার শিশুদের মাঝে ডিম খাওয়ানো উৎসব  কিশোরগঞ্জে গ্রেনেড, মাইন্ড ও থ্রি-নটথ্রি রাইফেল উদ্ধার কিশোরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহে আশ্রয়ণ বাসিন্দার শিশুদের মাঝে ডিম খাওয়ানো উৎসব 

বরগুনার আমতলী তালতলীর ৭০ গৃহহীনকে ঘরের চাবি হস্তান্তর

মোঃ শহিদুল ইসলাম শাওন
  • প্রকাশ বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩

 100 বার পঠিত

আমতলী ( বরগুনা ) প্রতিনিধি>আশ্রয়ণের অধিকার শেখ হাসিনার উপহার’ মুজিববর্ষে এই শ্লোগান বাস্তবায়নে বুধবার  বরগুনার আমতলী ও তালতলী উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে দেওয়া পাকা ঘরে উঠছে আরো ৭০ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় ও চতুর্থ পর্যায়ে সরকারি খাস জমিতে এ সকল গৃহ নির্মাণের কাজ সমাপ্ত হয়েছে।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দুই উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নে খাস জমিতে গৃহহীন ও ভূমিহীন ৭৮৫টি পরিবারকে আবাসন তৈরি করে তা ইতিমধ্যে বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আমতলী উপজেলায় ৫১৩টি ও তালতলী উপজেলায় ২৭২টি। তৃতীয় পর্যায়ের অবশিষ্ট ও চতুর্থ পর্যায়ে আমতলী উপজেলোয় ৪০টি ও তালতলী উপজেলায় ৩০টি। মোট ৭০টি গৃহের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। বুধবার  (২২ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন ও গৃহহীনদের মধ্যে ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন ।

নতুন ঘর পেয়ে মাহিনুর  বেগম বলেন, বছরের পর বছর  মোর পোলাপন  লইয়া অনেক কষ্ট হইড়্যা রাস্তার পাশে ঝুপড়ি ঘরে থাকছি । এহন শেখের বেটি হাসিনা মোরে একটা দালান ঘর বানাইয়া দেছে। এহন মুই ওই ঘওে পোলাপান  লইয়া ভালোভাবে থাকতে পারমু। আর কষ্ট হরা লাগবে না।

আমতলী ও তালতলী উপজেলার দায়িত্বে থাকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামাল হুসেইন জানান, ভূমিহীন ও গৃহহীন প্রতিটি পরিবারকে দুই শতাংশ সরকারি খাস জমি বরাদ্ধ দিয়ে সেই জমিতে গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। তৃতীয় পর্যায়ের প্রতিটি আধাপাকা গৃহ নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা এবং চতুর্থ পর্যায়ে প্রতিটি আধাপাকা গৃহ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লক্ষ ৮৪ হাজার টাকা। দুই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে তৃতীয় পর্যায়ের অবশিষ্ট ও চতুর্থ পর্যায়ে ৭০টি গৃহের নির্মাণ কাজ শেষ ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে ।

তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, এই উপজেলায় তৃতীয় পর্যায়ে অবশিষ্ট ৩০টি গৃহ নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ২২ মার্চ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘরগুলোর চাবি আনুষ্ঠানিকভাবে উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করেন ।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, মুজিববর্ষে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণাকে বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে উপজেলা প্রশাসন। সে লক্ষ্যে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য সারাদেশের ন্যায় বরগুনার আমতলীতে সরকারি খাস জমিতে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৫১৩টি গৃহ নির্মাণ করে তা গৃহহীনদের মাঝে বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে। আরো ৪০টি গৃহের নির্মাণ কাজ শেষে। যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে গৃহহীনদের কাছে হস্তান্তর করা  হয়েছে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park