147 বার পঠিত
মতলব প্রতিনিধি> নারায়নগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মতলব উত্তরের কৃতি সন্তান ভিপি বাদল। তার জন্মস্থান মতলব উত্তর উপজেলার গজরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রাম। তার পুরো নাম এ্যাড. আবু হাসনাত মো. শহিদ বাদল। তিনি সরকারি তোলারাম সরকারি কলেজে ৩ বার ভিপি নির্বাচিত হন। তার পর থেকে তিনি ভিপি বাদল নামে পরিচিত।
নারায়নগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগ সহ অংগ সংগঠন ও সসহযগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা নারায়নগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও সাবেক পৌর প্রশাসক জননেতা এড.আবুু হাসনাত মোঃ শহিদ বাদলকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দেখতে চায়।
ভিপি বাদল নারায়নগঞ্জের একজন জনপ্রিয় নেতা। ছাত্র জীবন থেকে ভিপি বাদল ছাত্রলীগের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে নারায়নগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী সরকারী তোলারাম কলোজের ছাত্র ছাত্রী সংসদের ভোটে পরপর তিনবার ভিপি নির্বাচিত হন।
ভিপি বাদল নারায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক হিসেবে ৯০ দশকে বিএনপি জামাতের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ছাত্র সমাজকে সুসংগঠিত করেন। ভিপি বাদল এরপর জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে যুব সমাজকে একত্রিত করেন। তাকে ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় এলে আওয়ামীলীগ থেকে তিনি নারায়নগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন লাভ করেন।
কিন্তুু মামলা জটিলতার কারনে নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। পরে তিনি নারায়নগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক মনোনীত হন। ২০০৮ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করে বিপুল ভোট ও জনসমর্থন লাভ করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্হা অর্জন করায় জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে নারায়নগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন।
হাইব্রিড নেতাদের পরিবর্তে তিনি নিরীহ, ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যায়ন করায় নারায়নগঞ্জের আওয়ামীলীগ আজ সুসংগঠিত।
করোনা মহামারী সময় তিনি সাধারন মানুষের পাশে ছিলেন। ভিপি বাদলের সমৃদ্ব রাজনৈতিক সমর্থক গন তাকে নারায়নগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন দাবী করেন।