1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
নবীনগরে মেঘনা নদীতে তলিয়ে যাচ্ছে গ্রাম, জনপ্রতিনিধি ও ইউএনও'র পরিদর্শন - দৈনিক দেশেরকথা
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু,৪০৩ জন হাসপাতালে ভর্তি গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করে তুলে ধরা হবে ১৬ বছরের গুম, খুন, নির্যাতনের সামগ্রিক চিত্র চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ চট্টগ্রামে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ, ৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই শ্যামলীতে আবাসিক হোটেলে শিক্ষার্থীদের অভিযান, হামলা, ৩ শিক্ষার্থী আহত ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে বিজিবি অনুরোধ পিস্তলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইনের পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

নবীনগরে মেঘনা নদীতে তলিয়ে যাচ্ছে গ্রাম, জনপ্রতিনিধি ও ইউএনও’র পরিদর্শন

সঞ্জয় শীল
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০২৪

 41 বার পঠিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের নবীনগর পশ্চিম ইউপির মেঘনা নদীর ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত চর লাপাং, দড়ি লাপাং ও চিত্রী গ্রামে সরে জমিনে গিয়ে পরিদর্শন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানভীর ফরহাদ শামীম, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মো. মেহেদী হাসান, স্থানিয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. নুর আজ্জমসহ অন্যান্যরা। 

এ সময় নদী ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ত্রাণ ও অস্থায়ী বাসস্থানের পাশাপাশি স্থায়ীভাবে নদী ভাঙ্গন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন তারা। 

মেঘনা নদীর ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত রফিয়া বেগম (৬০) জানান, ঘুমের মইধ্যা ঘর ভাইঙ্গা গেছে গা পানিত! অহন আমরা কই গিয়া থাহুম!

কমলা বেগম বলেন, রাইতে ঘুমাইলে ডর লাগে। কুন সম জানি ভাইঙ্গা লইয়া ফরে।

ইদ্রিস মিয়া বলেন, প্রত্যেক বছর ভাঙ্গে, এই পর্যন্ত ৬ বার জাগা পালডাইছি। 

উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমেদ বলেন, জনাব ফয়জুর রহমান বাদল এমপি সাহেবের নির্দেশনায় আমরা দ্রুততার সাথে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে এসে দাঁড়িয়েছি। তাদের জন্য ত্রাণসহ বাস স্থানের ব্যবস্থার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, স্থায়ীভাবে ভাঙ্গন রোধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করেছি। বর্তমানে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন উনাদের সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। 

উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মো. মেহেদী হাসান বলেন, সরে জমিনে এসে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলোর খুঁজ-খবর নিয়েছি, ভাঙ্গন রোধে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুটি মসজিদসহ মেঘনা নদীতে বিলিন হয়ে গেছে শতাধিক ঘর-বাড়ী, খামার ও ফসলি জমি। অসহায় ভুক্তভোগীদের নিদারুণ কষ্টের চাহনি যেনো নদীর দিকে। দ্রুত স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ না হলে মেঘনা নদীতে বিলিন হয়ে যাবে এ গ্রামগুলো।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park