68 বার পঠিত
নাম জবেদা খাতুন,,,,। দীর্ঘদিন প্রবাস জীবন পারি দিয়ে দেশে ফিরে নবজাত শিশু বিক্রির পেশায় মেতে উঠেছেন এই জবেদা খাতুন। স্বামী প্রবাসে দুই মেয়ে এক ছেলে নিয়ে জবেদার সংসার।
বিয়ের বয়স না হতেই ছোট মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন একই গ্রামে। আর বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন একই জেলার দারিয়াপুর গ্রামে।
বড় মেয়ের স্বামী বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার ঘরে জন্ম নেওয়া সন্তানগুলো একের পর এক বিক্রি করে চলছেন এই জবেদা খাতুন। এভাবে বড় মেয়ের ঘরে জন্ম নেওয়া ৫ সন্তানের মধ্যে ৩টিই সন্তান অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করে দিয়েছেন এই জবেদা খাতুন।এটা এখন তার রীতিমতো পেশায় পরিণত হয়েছেন। এমনই খবরের ভিত্তিতে বৃহত্তর কাশিনাথপুর প্রেসক্লাবের কয়েকজন সাংবাদিক ছুটে যায় জবেদার খোজে পাবনার সাথিয়া উপজেলার বরাট গ্রামে। সেখানে গিয়ে সাংবাদিকরা কথা বলেন জবেদার কিছু প্রতিবেশীদের সাথে। তাদের সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। বিষয়টি আরও নিশ্চিত হতে সাংবাদিকরা কাশিনাথপুর ইউনিয়নের বরাট গ্রামে জবেদার বাড়ীতে যায় জবেদার সাথে কথা বলতে।সাক্ষাৎ মিলে জোবেদার, প্রথমে সাংবাদিক পরিচয় দিতেই সে তার নিকটস্থ আত্মীয়দের ডাকতে থাকেন।জবেদার সাথে আলাপ কালে পুরো সময়টাই গোপন ক্যামেড়ায় ধারন করা হয় সমস্ত কিছু।জবেদার সাথে আলাপ কালে অকপটে স্বিকার করতে থাকেন তার বিরুদ্ধে পাওয়া সকল অভিযোগ।এভাবে অবলীলায় সন্তান বিক্রি করা কতটুকু যুক্তিসংগত আর কতটুকুই বা আইন সংগত সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। জবেদার শিশু সন্তান বিক্রি করা বন্ধ হবে, নাকি নতুন আরেক জবেদার সৃষ্টি হবে এই সমাজে।