30 বার পঠিত
পাটখড়ি এক সময় অবহেলার পন্য হলেও বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির আশীর্বাদে বহু ক্ষেত্রে পাটখড়ি ব্যবহার বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়, জ্বালানি, চারকল, পার্টিকেল বোর্ড মিলে, হস্তশিল্প তৈরীতে। ঠাকুরগাঁও জেলার কৃষকেরা পাট বিক্রি করে যতটা লাভবান হচ্ছেন তার সাথে পাটখড়ি বিক্রি করেও কিছুটা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন।
এছাড়াও বেশিরভাগ বাড়িতে জ্বালানী হিসেবে বেশ নাম ডাক রয়েছে পাটখড়ির। বেশ কিছু মানুষকে পাটখড়ি শহরে বিক্রি করে জীবীকা নির্বাহ করতেও দেখা যায়। এরই ধারবাহিকতায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সারি সারি পাটখড়ির আটি বেধে রোদে শুকাতে দিয়েছেন কৃষকেরা। ভালোমত শুকিয়ে গেলে কৃষকদের বাড়ি থেকেই কিনে নিয়ে যায় ব্যবসায়িরা। তারা পাটখড়ি কৃষকদের কাছ থেকে মোটামুটি দামে কিনে ভ্যানে করে বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে থাকেন। এতে করে বাড়তি আয় করছেন অনেকেই।
বাড়িঘরে, সবজি ক্ষেতের বেড়া, মাচা, পান বরজ, বিভিন্ন হস্তশিল্প পন্য তৈরীর কাজে পাটখড়ির আলাদা ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় আগে থেকেই। কিন্তু বর্তমানে ব্যাপক হারে পার্টিকেল বোর্ড তৈরীতে ব্যবহার হচ্ছে পাটখড়ি এবং চারকলগুলোতে ব্যাপক হারে ব্যবহার হচ্ছে পাটখড়ি। অন্য দিকে পাটখড়ি পুড়িয়ে তার ছাই ব্যবহার হচ্ছে ফসলের ক্ষেতে। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের পল্লীবিদ্যুৎ বাজার এলাকার কৃষক মো: আফজাল হোসেন জানান, ৫০ শতক জমির পাট থেকে যে পাটখড়ি পেয়েছি সুন্দরভাবে শুকিয়ে পরিস্কার করে বিক্রি করতে