1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া নারীরা ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা: প্রধান উপদেষ্টা - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম পাবনায় বাস-অটোভ্যান সংঘর্ষে প্রাণ গেল ভ্যান চালকের গলাচিপায় কচ্ছপ পাচারের সময় ১ নারী আটক খাগড়াছড়ি বাজার ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় সভা করলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী   কটিয়াদীতে জাতীয় নাগরিক কমিটির শ্রদ্ধা নিবেদন কিশোরগঞ্জে মহান বিজয় দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারে সংবর্ধনা বিজয় দিবসে ইবি পাঠকবন্ধুর শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন জাতীয় স্মৃতিসৌধে -শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা কিশোরগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে  বিএনপির মোমবাতি প্রজ্জ্বলন  কিশোরগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন গত ৫৩ বছরে রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার করতে পারেনি :সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া নারীরা ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা: প্রধান উপদেষ্টা

দেশেরকথা
  • প্রকাশ বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

 24 বার পঠিত

দেশে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া মেয়েদেরকে ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা বলে সম্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের কীর্তিগাঁথা ও অবদানকে উপজীব্য করে ‘জুলাইয়ের কন্যারা আমরা তোমাদের হারিয়ে যেতে দেব না’ শীর্ষক নারী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের উদ্দেশে বলেন, তোমরা বাংলাদেশকে যে পর্যায়ে নিয়ে গেছো, সেটা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা। এই ঐতিহাসিক ঘটনার নায়িকারা বাংলাদেশে যা ঘটিয়েছে, তা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অভ্যুত্থান হয়েছে। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। কেউ তোমাদের উদ্বুদ্ধ করেনি। তোমরা নিজেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছো। এটা তোমাদের সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে গড়া এক বিপ্লব।

৫ আগস্টোর পর নতুন বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে মন্তব্য করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের মেয়েরা, স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া, চীকরীজীবি, পরিবারের যে যেখান থেকে পেরেছে সবাই বিপ্লরে যোগ দিয়েছে এবং সমানভাবে এগিয়ে এসেছে ও একেবারে পরিবর্তন করে দিয়েছে।

ৎধফযঁহর
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মেয়েরা এমন শক্তি দেখিয়েছে, যা অন্য কোন দেশের মেয়েরা এখনও দেখাতে পারেনি। এর প্রেক্ষিতে বলতে হয়- তোমরা অনেক এগিয়ে। এই যে এগিয়ে থাকাটা বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। তোমরা একটা সুযোগ পেয়েছো এবং সুযোগটা গ্রহণ করে দেখিয়ে দিয়েছো যে আমাদের শক্তি আছে এবং আমরা সেটা প্রকাশ করতে পারি।

নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়ে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান বলেন, তোমরা পুরনো বাংলাদেশ বদলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে ভূমিকা নিয়েছো সেটা পূরণ করতে হবে। শুধু সরকারের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিলে হবে না। কাজেই এটার পিছনে থাকতে হবে, এটাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তোমাদের মনে আছে, বাংলাদেশের সকল মানুষের মনে আছে সেই বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে’।

তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে প্রমাণ করেছো তোমাদের প্রজন্ম একেবারে ভিন্ন। তোমরা মহা শক্তিশালী মানুষ। এই শক্তি শেষ হয়ে যায়নি, আমাদের পৃথিবীর সামনে আরও দৃষ্টান্তমূলক ইতিহাস সৃষ্টি করে যাব। তোমাদের কাছে সে সম্ভাবনা আছে।

নতুন প্রজন্মের মেয়েদেরকে কোন ভুল পথে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, তোমাদের মধ্যে যে সম্ভাবনা আছে সেটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে সম্পূর্ণ নতুন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে। কেবল বাংলাদেশ নয় নতুন এক পৃথিবী গড়ে তোলার মহা কর্মযজ্ঞে নিজেদের সম্পৃক্ত হতে হবে।

গণঅভ্যুত্থানে হতাহতের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তোমরা যারা প্রাণ দিয়েছো, আহত হয়েছো, তোমাদেরকে আমরা ভুলিনি। এই নতুন বাংলাদেশ আমরা গড়ব, এটা আমাদের শপথ।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এই আয়োজনে জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা অংশ নেন। কর্মজীবী নারীদেরও এতে অংশ নিতে দেখা যায়।

অনুষ্ঠানে জুলাই-আগস্ট উত্তাল সময়ের বিপ্লবী কন্যাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিক্ষার্থীরা উৎসাহ ও উদ্দীপনায় তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও দাবির কথা তুলে ধরলে তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন তিনি।বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের কীর্তিগাঁথা ও অবদানকে উপজীব্য করে ‘জুলাইয়ের কন্যারা আমরা তোমাদের হারিয়ে যেতে দেব না’ শীর্ষক নারী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের উদ্দেশে বলেন, তোমরা বাংলাদেশকে যে পর্যায়ে নিয়ে গেছো, সেটা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা। এই ঐতিহাসিক ঘটনার নায়িকারা বাংলাদেশে যা ঘটিয়েছে, তা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অভ্যুত্থান হয়েছে। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। কেউ তোমাদের উদ্বুদ্ধ করেনি। তোমরা নিজেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছো। এটা তোমাদের সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে গড়া এক বিপ্লব।

৫ আগস্টোর পর নতুন বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে মন্তব্য করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের মেয়েরা, স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া, চীকরীজীবি, পরিবারের যে যেখান থেকে পেরেছে সবাই বিপ্লরে যোগ দিয়েছে এবং সমানভাবে এগিয়ে এসেছে ও একেবারে পরিবর্তন করে দিয়েছে।

ৎধফযঁহর
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মেয়েরা এমন শক্তি দেখিয়েছে, যা অন্য কোন দেশের মেয়েরা এখনও দেখাতে পারেনি। এর প্রেক্ষিতে বলতে হয়- তোমরা অনেক এগিয়ে। এই যে এগিয়ে থাকাটা বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। তোমরা একটা সুযোগ পেয়েছো এবং সুযোগটা গ্রহণ করে দেখিয়ে দিয়েছো যে আমাদের শক্তি আছে এবং আমরা সেটা প্রকাশ করতে পারি।

নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়ে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান বলেন, তোমরা পুরনো বাংলাদেশ বদলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে ভূমিকা নিয়েছো সেটা পূরণ করতে হবে। শুধু সরকারের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিলে হবে না। কাজেই এটার পিছনে থাকতে হবে, এটাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তোমাদের মনে আছে, বাংলাদেশের সকল মানুষের মনে আছে সেই বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে’।

তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে প্রমাণ করেছো তোমাদের প্রজন্ম একেবারে ভিন্ন। তোমরা মহা শক্তিশালী মানুষ। এই শক্তি শেষ হয়ে যায়নি, আমাদের পৃথিবীর সামনে আরও দৃষ্টান্তমূলক ইতিহাস সৃষ্টি করে যাব। তোমাদের কাছে সে সম্ভাবনা আছে।

নতুন প্রজন্মের মেয়েদেরকে কোন ভুল পথে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, তোমাদের মধ্যে যে সম্ভাবনা আছে সেটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে সম্পূর্ণ নতুন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে। কেবল বাংলাদেশ নয় নতুন এক পৃথিবী গড়ে তোলার মহা কর্মযজ্ঞে নিজেদের সম্পৃক্ত হতে হবে।

গণঅভ্যুত্থানে হতাহতের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তোমরা যারা প্রাণ দিয়েছো, আহত হয়েছো, তোমাদেরকে আমরা ভুলিনি। এই নতুন বাংলাদেশ আমরা গড়ব, এটা আমাদের শপথ।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এই আয়োজনে জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা অংশ নেন। কর্মজীবী নারীদেরও এতে অংশ নিতে দেখা যায়।

অনুষ্ঠানে জুলাই-আগস্ট উত্তাল সময়ের বিপ্লবী কন্যাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিক্ষার্থীরা উৎসাহ ও উদ্দীপনায় তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও দাবির কথা তুলে ধরলে তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন তিনি।

দেশে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া মেয়েদেরকে ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা বলে সম্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের কীর্তিগাঁথা ও অবদানকে উপজীব্য করে ‘জুলাইয়ের কন্যারা আমরা তোমাদের হারিয়ে যেতে দেব না’ শীর্ষক নারী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের উদ্দেশে বলেন, তোমরা বাংলাদেশকে যে পর্যায়ে নিয়ে গেছো, সেটা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা। এই ঐতিহাসিক ঘটনার নায়িকারা বাংলাদেশে যা ঘটিয়েছে, তা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অভ্যুত্থান হয়েছে। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। কেউ তোমাদের উদ্বুদ্ধ করেনি। তোমরা নিজেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছো। এটা তোমাদের সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে গড়া এক বিপ্লব।

৫ আগস্টোর পর নতুন বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে মন্তব্য করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের মেয়েরা, স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া, চীকরীজীবি, পরিবারের যে যেখান থেকে পেরেছে সবাই বিপ্লরে যোগ দিয়েছে এবং সমানভাবে এগিয়ে এসেছে ও একেবারে পরিবর্তন করে দিয়েছে।


অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মেয়েরা এমন শক্তি দেখিয়েছে, যা অন্য কোন দেশের মেয়েরা এখনও দেখাতে পারেনি। এর প্রেক্ষিতে বলতে হয়- তোমরা অনেক এগিয়ে। এই যে এগিয়ে থাকাটা বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। তোমরা একটা সুযোগ পেয়েছো এবং সুযোগটা গ্রহণ করে দেখিয়ে দিয়েছো যে আমাদের শক্তি আছে এবং আমরা সেটা প্রকাশ করতে পারি।

নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়ে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান বলেন, তোমরা পুরনো বাংলাদেশ বদলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে ভূমিকা নিয়েছো সেটা পূরণ করতে হবে। শুধু সরকারের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিলে হবে না। কাজেই এটার পিছনে থাকতে হবে, এটাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তোমাদের মনে আছে, বাংলাদেশের সকল মানুষের মনে আছে সেই বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে’।

তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে প্রমাণ করেছো তোমাদের প্রজন্ম একেবারে ভিন্ন। তোমরা মহা শক্তিশালী মানুষ। এই শক্তি শেষ হয়ে যায়নি, আমাদের পৃথিবীর সামনে আরও দৃষ্টান্তমূলক ইতিহাস সৃষ্টি করে যাব। তোমাদের কাছে সে সম্ভাবনা আছে।

নতুন প্রজন্মের মেয়েদেরকে কোন ভুল পথে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, তোমাদের মধ্যে যে সম্ভাবনা আছে সেটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে সম্পূর্ণ নতুন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে। কেবল বাংলাদেশ নয় নতুন এক পৃথিবী গড়ে তোলার মহা কর্মযজ্ঞে নিজেদের সম্পৃক্ত হতে হবে।

গণঅভ্যুত্থানে হতাহতের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তোমরা যারা প্রাণ দিয়েছো, আহত হয়েছো, তোমাদেরকে আমরা ভুলিনি। এই নতুন বাংলাদেশ আমরা গড়ব, এটা আমাদের শপথ।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এই আয়োজনে জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা অংশ নেন। কর্মজীবী নারীদেরও এতে অংশ নিতে দেখা যায়।

অনুষ্ঠানে জুলাই-আগস্ট উত্তাল সময়ের বিপ্লবী কন্যাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিক্ষার্থীরা উৎসাহ ও উদ্দীপনায় তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও দাবির কথা তুলে ধরলে তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন তিনি।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park