1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
কিশোরগঞ্জে ফসলি জমির টপ সয়েল কাটায় উরবর্তা হ্রাস - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গলাচিপা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের নতুন কমিটি, সভাপতি সোহেল, সাধারণ সম্পাদক জিকো একনেক সভায় ১১টি প্রকল্প অনুমোদন পঞ্চম ধাপে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু গণহত্যা চলছেই, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে ক্ষোভ রাজধানীতে আজ থেকে ৫ স্থানে কৃষকের দামে তরমুজ বিএনপি নেতাদের চোখে স্বৈরতন্ত্রের চশমা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুন্দরগঞ্জে বারো জুয়াড়িসহ গ্রেফতার-১৩ দেশের অধিক জনগোষ্ঠী মানুষ যাতে সেবা পায় সে ব্যাপারে দ্বায়িত্বশীল হতে হবে – জেলা প্রশাসক পটুয়াখালী  কিশোরগঞ্জে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ১৫টি পরিবারের মাঝে ঢেউটিন বিতরণ সরকারি ছুটির চেয়ে শ্রমিকদের ছুটি কোনোভাবেই কম দেওয়া যাবে না: কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী

কিশোরগঞ্জে ফসলি জমির টপ সয়েল কাটায় উরবর্তা হ্রাস

মোঃ আনোয়ার হোসেন
  • প্রকাশ শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩
দৈনিক দেশেরকথা

 125 বার পঠিত

কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি> নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তিন ফসলি জমির টপ সয়েলের মাটি বিক্রির ধুম পড়েছে। ক্যানেলের বাঁধের মাটি সংগ্রহে ঠিকাদারদের নজর এখন কৃষি জমিতে। স্কেভেটর মেশিন দিয়ে তারা যেন ফসলি জমি জবাই করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

শুক্রবার সরেজমিনে জানা যায়, আমন ধান কাটার পর বিভিন্ন দোলায় ফসলি জমির টপ সয়েলের মাটি কাটার হিড়িক পড়েছে। ঠিকাদারদের লোকদের প্রলোভনে কৃষকেরা জমিতে ইরি ধানের চারা না লাগিয়ে মাটি বিক্রি করছে। চাঁদখানা ইউনিয়নের সরঞ্জাবাড়ির দোলায় দুটি স্কেভেটর মেশিন ও ২০/৩০টি মাটি বহনকারী ট্রলির দেখা মেলে। স্কেভেটর মেশিন দিয়ে সেখানে চলছে ফসলি জমির মাটি কাটার মহোৎসব। ৩-৪ ফুট গভীর করা হচ্ছে তিন ফসলি আবাদি জমি। নাম মাত্র টাকা কৃষককে দিয়ে সাব ঠিকাদারগণ ট্রলিতে করে এসব মাটি নিয়ে যাচ্ছে ক্যানেলের বাঁধে। সেখানে হাজার ধরা দামে মাটি বিক্রি করে মধ্যস্বত্বভোগী সাব ঠিকাদাররা মোটা অংকোর টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

সাব ঠিকাদার ভাকু মেম্বর জানান, জমির মালিককে বিঘা প্রতি ৪ হতে ৬ হাজার টাকা দেই। জমির ওপরের অংশের ২ হতে ৩ ফুট মাটি কাটার জন্য। এখন পর্যন্ত এ দোলায় ৩০ হতে ৪০ বিঘা জমির মাটির টপ সয়েলে মাটি কাটা হয়েছে। এসব মাটি ক্যানেলের বাঁধের ঠিকাদার নিচ্ছে। কৃষি বিভাগের অনুমতি নেওয়ার ব্যাপারে তিনি কোন সদুত্তোর দেননি।

দৈনিক দেশেরকথা

ওই এলাকার কৃষক জমসেরের ছেলে মোন্নাফ ও তহিরের ছেলে হাবিবুল জানান, আমাদের জমির পাশের জমির মাটি কেটে ঠিকাদারের লোকজন গভীর করছে। যদি আমরা জমির মাটি কাটতে না দেই, তাহলে বর্ষকালে আমাদের জমিতে পানি থাকবে না। তাছাড়া ইরি আবাদও হবে না। এজন্য উচু নিচু সমান করতে বাধ্য হয়ে মাটি কাটতে দিয়েছি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লোকমান আলম জানান, জমির ওপরের ৬ হতে ৮ ইঞ্চি পর্যন্ত মাটি হলো টপ সয়েল। ওই অংশে উর্বরা শক্তি থাকে। কৃষকেরা না বুঝে জমির উর্বরা শক্তিই বিক্রি করে দিচ্ছেন। আবাদি জমির টপ সয়েল বিক্রির বিষয়টি জানাতে পেরেছি। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা যাতে ব্যাহত না হয় এজন্য ব্লক সুপারভাইজাদের দ্বারা কৃষকদেরকে বুঝিয়েছি কিন্ত কোন কাজ হয়নি।

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.newsapp.daynikdesherkotha

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park