269 বার পঠিত
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি>রুপসী বাংলার ছয় ঋতুতে বিভিন্ন গাছে গাছে ফুলের মেলা বসে।রং-বেরঙের ফুলে সারা বছরই সেজে থাকে বাংলার প্রকৃতি।
সুন্দরের প্লাবণে ভাসায় আমাদেরকে।ফুলের বিচিত্র গঠন ও মাধুর্যে ভরা গন্ধ আমাদের মনে জাগায় বিস্ময়কর অনুভূতি। এমন অনুভূতিতে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ফুটেছে এ্যাকলিফা ফুল।
তবে স্থানীয়রা কাউন ফুল নামে বেশি চেনেন।দেখতে শস্য দানা কাউনের মতো।তাই এরকম নামকরণ।আবির মাখা রংগে এ ফুল দেখতে কত অপূর্ব! কত নিখুঁত, নিপুণ গাঁথুনি।
সত্যিই এ ফুলের সবুজের বর্ণিল সাজ সবাইকে বিমোহিত করে তুলেছে।এ ফুলের গন্ধ নেই। আছে পাতার ভাঁজে ভাঁজে নুয়ে পড়া মায়াবি রূপের ঝলকানি।দারুণ মোহময়।
দেখলে কেবল দেখতেই ইচ্ছে হয়।কবি সত্যেন্দনাথ দত্তের নিচের কবিতার পঙক্তি থেকে বুঝা যায় ফুলের প্রতি ছিল তার অবাধ অনুরাগ জোটে যদি মোটে একটি পয়সা,খাদ্য কিনে ও ক্ষুধার লাগি।
দুটি যদি জোটে অর্ধেকে তার, ফুল কিনি নিয়ো,হে অনুরাগী!তাই কবির অনুরাগের আত্মপ্রকাশ ঘটিয়ে সদর ইউপির কেশবা কলেজ পাড়ার মরহুম শেরিফ উদ্দিনের ছেলে সোহাগ নিজ বাড়িতে এ ফুলের বাগান গড়ে তুলেছেন।
তিনি জানান,মানুষের মুগ্ধতা,ভালোবাসা,শুভেচ্ছা,এমনকি সহানুভূতি প্রকাশের জন্য ফুলের বিকল্প নেই।তাছাড়াও পরিবেশ ও প্রকৃতি সৌন্দর্য বর্ধনে ফুলের ঝুড়ি নেই।শীতকাল ছাড়া প্রায় সারা বছর এ ফুল সৌন্দর্য বিলায়।