1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
কলিজা খেলে কি হয় - দৈনিক দেশেরকথা
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু,৪০৩ জন হাসপাতালে ভর্তি গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করে তুলে ধরা হবে ১৬ বছরের গুম, খুন, নির্যাতনের সামগ্রিক চিত্র চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ চট্টগ্রামে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ, ৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই শ্যামলীতে আবাসিক হোটেলে শিক্ষার্থীদের অভিযান, হামলা, ৩ শিক্ষার্থী আহত ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে বিজিবি অনুরোধ পিস্তলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইনের পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

কলিজা খেলে কি হয়

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪

 75 বার পঠিত

প্রাণীর দেহের যেসকল অংশগুলো আমরা খেয়ে থাকি কলিজা তার মধ্যে একটি অন্যতম। কলিজা খাবার হিসেবে গ্রহণ করার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার সাধিত হয়ে থাকে। খাদ্য হিসেবে কলিজা আমাদের শরীরের কোন কোন ধরনের উপকার করে থাকে আসুন আমরা তা জানার চেষ্টা করি। রক্ত মানব শরীরের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। রক্তহীন কোনও মানুষ বাচতে পারে না। আর এই রক্ত তৈরির প্রধান উপাদান হচ্ছে আয়রন। এই আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে গরু, ছাগল বা ভেড়ার কলিজায়। রক্তের প্রধান উপাদানের নাম লোহিত রক্ত কণিকা (আরবিসি)। এই কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি ও পুষ্ট করার জন্য আয়রনের গুরুত্ব অপরিহার্য। আর শরীরের আয়রন বৃদ্ধিতে কলিজা খাওয়া বিশেষ উপকারী। বড় কোনও অপারেশনের পর, প্রচুর রক্তক্ষরণের পর, গর্ভাবস্থায়, সন্তান জন্মদান বা মাতৃদুগ্ধ দানকালীন সময়ে কলিজা খাওয়া যথেষ্ট উপকারী। তবে হৃৎপিণ্ডের বাইপাস সার্জারি বা রিং পরানো, উচ্চ রক্তচাপ জনিত রক্তক্ষরণের পরে কলিজা খাওয়া ঠিক নয়। কারণ, এতে দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। শিশু থেকে ৪০ বছর বয়স্ক মানুষের জন্য যথেষ্ট দরকারি খাদ্য উপাদান হলো কলিজা। কলিজায় ভিটামিন ‘এ’এবং আমিষ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই উপাদানগুলো দেহের বর্ধনের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। কলিজায় আরও রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন বি-সিক্স। কলিজার ভিটামিন ‘এ’ শীতকালীন ঠাণ্ডা-কাশির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে । আমাদের শরীরের শিরা-উপশিরার ভেতর দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হয়। কলিজার কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামের উপকরণ এই শিরা- উপশিরার দেয়ালকে প্রসারিত করে । ফলে রক্ত প্রবাহ সহজ হয়। সেলেনিয়াম নামের আরও একটি জরুরি উপাদান আছে এই কলিজায়। সেলেনিয়াম হ্রাস করে ক্লোন ক্যানসারের পরিমাণ। এছাড়াও সেলেনিয়াম শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ইনফেকশন, শরীরের জয়েন্টে ব্যথা, কৃমির পরিমাণকে কমিয়ে দেয়। আমাদের শরীরে ঠাণ্ডা জনিত জ্বর, টনসিলাইটিস, সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাস নামক জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করে জিংক। কলিজায় রয়েছে মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে জিংক। তাই শরীরের জিংকের চাহিদা মেটানোর জন্য কলিজা খাওয়া খুবই জরুরী। ছোটদের জন্য মুরগির কলিজাও উপকারী। শিশু থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত বয়সীদের নিয়মিত কলিজা খাওয়া উচিত। বয়স ৪০ অতিক্রম করলে কলিজা না খাওয়ায় উত্তম, আর যদি খেতেই হয় তবে অল্প পরিমাণে দীর্ঘ দিন পর পর। যাদের উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস আছে বা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি এমন ব্যক্তিদের জন্য কলিজা খাওয়া উচিত না। সঠিক বয়সে পরিমাণ মতো নিয়মিত কলিজা খেলে আমাদের শরীরের সুস্থতায় বিশেষ অবদান রাখে

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park