1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
ইবিতে বৈচিত্র সংকটে বোটানিক্যাল গার্ডেন - দৈনিক দেশেরকথা
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম কিশোরগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় মোয়াজ্জেমের  মর্মান্তিক মৃত্যু  ত্রিপুরা রাজ্যে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ভাঙচুর ও পতাকায় আগুন  ব্রহ্মপুত্র নদে ইলেকট্রিক মেশিন দিয়ে মাছ ধরার সময় ৬ জেলে আটক গলাচিপায় টোল ও খাজনা ফ্রি সবজি বাজারের শুভ উদ্বোধন। নির্বাচনের আগে দেশে টেকসই ও কার্যকর সংস্কার নিশ্চিত করাই প্রধান লক্ষ্য: প্রধান উপদেষ্টা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দেশের ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়েই ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব ছিল পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা প্রেমিকা পালিয়ে যেতে রাজি না হওয়ায় যুবকের বিষ পানে আত্মহত্যা ইবি পার্শ্ববর্তী বাজারে শীতকালীন সবজির অগ্নিমূল্যে বিপাকে শিক্ষার্থীরা

ইবিতে বৈচিত্র সংকটে বোটানিক্যাল গার্ডেন

মোঃ সাব্বির খান
  • প্রকাশ রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

 234 বার পঠিত

ইবি পরিবেশগত ভারসাম্য, শিক্ষার্থীদের বিস্তর গবেষণা ও ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বর্ধনের লক্ষ্যে ক্যাম্পাসের মফিজ লেক সংলগ্ন এলাকায় ছয় বিঘা জমির উপর প্রায় শতাধিক প্রজাতির গাছ নিয়ে যাত্রা শুরু হয় বোটানিক্যাল গার্ডেন।তবে অযত্ন, অবহেলা ও যথাযথ পরিচর্যার অভাবে দিন দিন বৈচিত্র হারাচ্ছে গার্ডেনটি। যথাযথ পরিচর্যার আর রক্ষণাবেক্ষনের অভাবে গার্ডেনটির প্রাণ সংকটাপন্ন বলেও দাবী করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

জানা যায়, ২০১৯ সাল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন উর রশিদ আসকারী ক্যাম্পাসের লেক সংলগ্ন এলাকায় চারা গাছ রোপণের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ডেনটি উদ্বোধন করেন। ছয় বিঘা জমির উপর প্রায় দশ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই বোটানিক্যাল গার্ডেনটি তৈরি করা হয়। গার্ডেনটিতে প্রায় শতাধিক প্রজাতির দেশী ও বিদেশী গাছের চারা রোপণ করা হয়। এর মধ্যে সতের প্রজাতির ফুল গাছ, তেরো প্রজাতির ঔষধি ও চার প্রজাতির কাঠ গাছ রোপণ করা হয়।। এছাড়া শোভা বর্ধনের জন্যও আরো প্রায় ২৩ প্রজাতির গাছ রোপণ করা হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বোটানিক্যাল গার্ডেনে রোপণ করা বিভিন্ন জাতের ফলজ, বনজ, ঔষধি গাছের বদলে জায়গা করে নিচ্ছে জঙ্গল। অবশিষ্ট বেঁচে থাকা গাছগুলোও আগাছার জন্য বেড়ে উঠতে পারছেনা। কেবল অবহেলা আর অযত্নের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে পরিচর্যাহীন মৃতপ্রায় গাছগুলো। গার্ডেনের ভেতরই স্তূপ করে রাখা হয়েছে লেক সংস্কারের কচুরিপানা।

এছাড়াও পার্শবর্তী আবাসিক এলাকা থেকে ময়লা আবর্জনা ফেলায় এটি ময়লার ভাগাড়ে রূপ নিয়েছে।
গার্ডেনটিতে পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থাও বেশ অপরিকল্পিত। জায়গাটি নিচু হওয়ায় সামান্য বৃষ্টি হলেই গার্ডেনের ভেতরে পানি জমে থাকে। চারপাশে কোনো বেষ্টনি না থাকায় অরক্ষিত গার্ডেনে প্রায়শই পার্শ্ববর্তী এলাকার শিশুদের খেলাধুলা করতে দেখা যায়।

এতে গাছের চারাগুলো তারা অনেক সময়ই ভেঙে ফেলে। তবুও যেন ভ্রূক্ষেপ নেই প্রশাসনের। এছাড়াও পার্শবর্তী আবাসিক এলাকার বাসিন্দাদের গার্ডেনের গাছপালা পুড়িয়ে সবজি চাষ করার অভিযোগ রয়েছে। 

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park