1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
ইউএনওর হস্তক্ষেপে প্রবেশপত্র পেয়ে পরিক্ষায় অংশ নিলো ফারজানা।  - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর গ্রেফতার বেরোবিতে ”ক্লিন ক্যাম্পাস, গ্রিন ক্যাম্পাস” শীর্ষক পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত  বিএনপির সভাপতির আমন্ত্রণে আমুর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তুতি সভায় অতিথি! নতুন আইজিপি বাহারুল,ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত রাজাপুরে কৃষকদের নিয়ে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত  গলাচিপায় অধ্যক্ষ নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ,নিয়োগের ১বছর ১০ মাস পর যোগদান,এলাকায় উত্তেজনা জুলাই গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা ছিলেন সাবেক পুলিশপ্রধান অটো রিক্সার বেপরোয়া গতি কেড়ে নিলো জাবি শিক্ষার্থীর প্রাণ প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণে কোনো আপত্তি নেই: প্রধান উপদেষ্টা

ইউএনওর হস্তক্ষেপে প্রবেশপত্র পেয়ে পরিক্ষায় অংশ নিলো ফারজানা। 

রাজাপুর (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি
  • প্রকাশ বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

 138 বার পঠিত

ঝালকাঠির রাজাপুরে কাঠিপাড়া আহমদিয়া দাখিল মাদ্রাসায় দাখিল পরিক্ষার একদিন আগেও প্রবেশপত্র হাতে না পেয়ে আঝরে কাঁদছিলো রাজাপুর উপজেলার শুক্তাগর ইউনিয়ের কাঠিপাড়া আহমদিয়া দাখিল মাদ্রাসার ফারজানা নামে এক শিক্ষার্থী। পরিক্ষা দেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকায় পাগল ছিলো ওই শিক্ষার্থীসহ তার পরিবার। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে ফারজানা ও তার পরিবারের মুখে হাসি ফোটালো রাজাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  ফারজানা ইয়াসমিন। ১৪ ফেব্রুয়ারি ফারজানা সাংবাদিকদের কাছে কেঁদে কেঁদে জানিয়েছিলে পরিক্ষা না দিতে পারলে সে আত্মহত্যা করবে।  

ফারজানা ও তার পরিবারের অভিযোগ ছিলো , ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে দাখিল পরিক্ষা। কাঠিপাড়া আহমদিয়া দাখিল মাদ্রাসায় রেগুলার মোট ৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মধ্যে সবাই-ই প্রবেশপত্র হাতে পেয়েছে শুধুমাত্র ফারজানা ছাড়া। প্রবেশপত্র  না পাওয়ার কারন জানতে চাইলে মাদ্রাসা সুপার জহিরুদ্দিন কামাল ও অফিস সহায়ক কবির ফারজানাকে বলে তোমার ফরম ফিলাপের টাকা আমরা ফেরৎ দিবো নয়তো আগামী বছর তুমি পরিক্ষা দিলে তোমাকে আর কোনো টাকা দিতে হবেন। এ বিষয়ে ফারজানার ভাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। সাংবাদিকদের  কাছেও আসে সেই অভিযোগের কপি। অভিযোগ পেয়ে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১ টায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মাদ্রাসায় সুপার সহ ওই প্রতিষ্ঠানে মোট ১৯ জন শিক্ষক কর্মচারী থাকলেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি ১০ থেকে ১৫ জন। মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যেও চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।

এদিকে ফারজানার ভাইয়ের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোস্তফা আলম এর কঠোর হস্তক্ষেপে ঢাকা মাদ্রাসা বোর্ড থেকে মাদ্রাসার সুপার জহিরুদ্দিন কামাল প্রবেশপত্র এনে ১৪ ফেব্রুয়ারী রাতে ফারজানার হাতে তুলে দেয়। আর প্রবেশপত্র হাতে পেয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারী শুরু হওয়া পরিক্ষায় অংশ নেয় ফারজানা। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন জানান, অভিযোগ পেয়ে ওই মাদ্রাসার সুপারকে দ্রুত এই সমস্য সমাধান করে ফারজানার হাতে প্রবেশপত্র পৌছে দিতে বলি। ১৪ ফেব্রুয়ারী রাতে প্রবেশপত্র হাতে পায় ফারজানা। প্রবেশপত্র হাতে পেয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারী শুরু হওয়া পরিক্ষায় অংশ নেয় ফারজানা।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park