রাজবাড়ী প্রতিনিধি>ঈদ উপলক্ষে নারীর টানে ঘরমুখি হচ্ছে কর্মজীবীরা। দক্ষিণ-পশ্চিঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের প্রবেশদার দৌলতদিয়া ফেরি ও লঞ্চ ঘাটে যাত্রীদের স্রোত রয়েছে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঘরমুখি যাত্রীর স্রোত আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে দৌলতদিয়া ঘাটে অসংখ্য যানবাহন থাকায় ঘরমুখি যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে না।তবে যাত্রীদের থেকে ভাড়া বেশি নেওয়ার অভিয়োগ পাওয়া গিয়েছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুট ব্যবহার করে অসংখ্য নারী-পুরুষ আসছে। এসকল যাত্রীরা পাটুরিয়া ঘাট থেকে লঞ্চ ও ফেরিতে নদী পার হয়ে দৌলতদিয়া ঘাটে আসছে। দৌলতদিয়া ঘাটে দূরপাল্লা এবং স্থানীয় অসংখ্য বিভিন্ন প্রকার যানবাহন থাকায় দুর্ভোগ মুক্ত হয়ে ঘরমুখি হতে পারছে যাত্রীরা।
রেবেকা সুলতানা (২৮) নামের এক যাত্রী জানান, রাস্তায় কোন যানজট পায়নি। অনেক সহজে দৌলতদিয়া ঘাট পর্যন্ত আসতে পেরেছি। তবে, প্রচন্ড গরমে অনেক কষ্ট হচ্ছে।এবং ভাড়া বেশি নিচ্ছে অনেক।
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি নাঈম মোল্লা বলেন, ‘এই রুটের নিয়মিত চালকরা বেশি ভাড়া নিচ্ছে না। অন্যান্য জেলা থেকে অনেক নতুন গাড়ি ঢুকছে। তারা এই রুটের নিয়মিত না, তারা বেশি ভাড়া নিলেও নিতে পারে।’
গোয়ালন্দ ঘাট থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার জানান, দৌলতদিয়া ঘাট থেকে সুস্থ্য ভাবে যেন ঘরমুখি যাত্রীরা যেতে পারে সেজন্য পুলিশ সব সময় দায়িত্ব পালন করছে। তবে সকাল থেকে দৌলতদিয়া ঘাট থেকে সুন্দর পরিবেশে গন্তব্য স্থানে যেতে পারছে।