1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
সদরঘাট আরও ফিটফাট হবে: নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী - দৈনিক দেশেরকথা
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৬:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ৫০ বছরের মধ্যেও সন্দ্বীপের সঙ্গে নিরাপদ যোগাযোগ গড়ে না ওঠা লজ্জার: প্রধান উপদেষ্টা কিশোরগঞ্জে নববধূর স্পর্শকাতর স্থানে মলম লাগায় স্বাস্থ্যকর্মী আটক ঈদে ট্রেন যাত্রা শুরু আজ শেখ হাসিনার মতোই একাত্তরে নেতাকর্মীদের বিপদে ফেলে পালিয়ে গিয়েছিলেন শেখ মুজিব দুর্নীতিবাজ কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভুল তথ্য’ শুধু তথ্য বিকৃতই করে না, বরং সামাজিক উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করে: রিজওয়ানা হাসান সেনাবাহিনী সব সময় জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশে থাকবে: সেনাপ্রধান

সদরঘাট আরও ফিটফাট হবে: নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশ শুক্রবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৪

 110 বার পঠিত

নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে সদরঘাটের চিরায়িত চিত্র বদলে গেছে। সদরঘাট আরও ফিটফাট হবে। আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল এলাকা পরিদর্শনের সময় তিনি এসব কথা বলেন।প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখানেও শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে।

পদ্মা সেতু নির্মাণের আগে এটা কোনোভাবেই সম্ভব ছিল না। আগে আমার স্পিড বোটে শ্যামপুর থেকে সদরঘাটে আসতে হয়েছে। আমি সরাসরি রাস্তা দিয়ে এখানে আসতে পারিনি। কারণ, গোলাপ শাহ্ মাজার থেকে এ পর্যন্ত লোকারণ্য হয়ে যেত। এখন পদ্মা সেতুর কারণে সেই শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা নৌ পরিবহণ মন্ত্রণালয় এবং বিআইডব্লিউটিএ এর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানাই।

মানুষের মধ্যে আনন্দ দেখতে পাচ্ছি, তারা স্বাভাবিকভাবে লঞ্চে চলাচল করতে পারছে, কোনো ধাক্কাধাক্কি নেই। আগে দেখতাম রাত ৮টায় লঞ্চে ছেড়ে যাবে কিন্তু লঞ্চে জায়গা নেওয়ার জন্য যাত্রীরা সকাল বেলা এসে বসে থাকত। বর্তমানে সেই অবস্থাটা নেই। আস্তে আস্তে এই পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক হয়ে যাবে।খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘সাংবাদিকদের কাছে একটা লোভনীয় ছবি ছিল যে, লঞ্চ থেকে ছাদ পর্যন্ত শুধু মানুষ আর মানুষ।

এই ছবি কিন্তু এখন আর পাওয়া যাবে না। গতকাল আমি ফেসবুকে একটা ছবি দেখছিলাম। বললাম, এটা এখন একটা ইতিহাস। এটা আর ফিরে আসবে না। সদরঘাটের কর্মীরা আগে ঘুমাতে পারত না, এখন একটু স্বস্তিতে আছে। নতুন নতুন পন্টুন ও গ্যাংওয়ে দেওয়া হয়েছে, পরিবেশ ধরে রাখার জন্য অনেক লঞ্চ মালিকের ই-টিকেটিং ব্যবস্থা চালু করেছে। কারণ, এই জায়গায় ভালো সার্ভিস দিতে না পারলে মানুষ বিমুখ হয়ে যাবে। পরিবেশ ভালো আছে, আমাদের লোকজন যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। যাত্রী সাধারণকে সেবা দেওয়ার জন্য এই প্রচেষ্টা অব্যহত থাকবে।’

এ সময় বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তাফা, নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর এম মাকসুদ আলম, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাজিদুল ইসলাম, যুগ্মসচিব মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিএর সদস্য সেলিম ফকির উপস্থিত ছিলেন। প্রতিমন্ত্রী সদরঘাটে নৌযান ও ঘাট কর্মীদের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park