1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
শেরপুরে বন্যার সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি – দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সিটি ইউনিভার্সিটিতে ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন, দায়ীদের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণ দাবি সেনাপ্রধানকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার, সতর্ক থাকার আহ্বান সেনাবাহিনীর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন দেবিদ্বারের অ্যাডভোকেট ফারুক হোসেন ব্রাকসু গঠনতন্ত্রের ত্রুটি সংশোধনের দাবি ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের   কিশোরগঞ্জে দন্ডপ্রাপ্ত আসামীসহ গ্রেফতার-৬ রায়পুর পৌরসভার লাইসেন্স শাখায় অনিয়ম,অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ   লাকসামে কৃষক ছাদু মিয়া নিখোঁজ২৪দিনেও সন্ধান মিলেনি! দিশেহারা পরিবার ঠাকুরগাঁও ভুল্লীতে কুমারপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১১ শিক্ষার্থী অসুস্থ ১০ বছরের মধ্যে এনসিপি প্রতিষ্ঠা করে সরকার গঠন করতে চাই”: নাহিদ ইসলাম আয়ারল্যান্ড বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে

শেরপুরে বন্যার সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশ সোমবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৪

তিন দিন ধরে টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরে সৃষ্ট বন্যার সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। জেলার চারটি পাহাড় নদীর পানি আরও কমেছে। এসব নদীর পানি এখন বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ব্রহ্মপুত্র, দশানী ও মৃগী নদীতে। পানি বৃদ্ধি পেলেও এসব নদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

রোববার (০৬ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি হয়নি। ফলে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।

এদিকে বন্যার কারণে জেলার নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলায় এ পর্যন্ত মারা গেছে নয় জন।

আজ সোমবার সকাল ৯টায় শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, জেলার ভোগাই নদীর পানি ১৩৮ সেন্টিমিটার, চেল্লাখালী নদীর পানি ৭৭ সেন্টিমিটার ও ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৪০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়াও অপর দুটি পাহাড়ি নদী মহারশি ও সোমেশ্বরীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে।

তবে জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ। এখনও প্রতিটি এলাকায় খাদ্য সংকট রয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। বিএনপি, জামায়াতসহ রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ করলেও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। অনেক এলাকায় এখন পর্যন্ত ত্রাণ পৌঁছেনি।

বন্যায় বাড়ি-ঘর ডুবে যাওয়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে আসা এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, চার দিন যাবত বন্যা হলেও এখনও ত্রাণ পাননি তারা। এ পর্যন্ত বন্যার পানিতে ডুবে মারা গেছে নয় জন। এ ছাড়াও নিখোঁজ রয়েছে অনেকে।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা সব জায়গায় ত্রাণ কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করছি। আমাদের এ কাজে সেনাবাহিনী সার্বিক সহযোগিতা করছে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ব্যবসায়ীসহ সবাই এগিয়ে এসেছেন। সবাই মিলে আমরা এ দুর্ভোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হব।

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park