1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
রোপা আমনের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক - দৈনিক দেশেরকথা
বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ব্যারিস্টার সুমনকে শোকজ রমজান মাস উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার: বাণিজ্যমন্ত্রী কিশোরগঞ্জে স্বাস্থ্য-পুষ্টি এবং ওয়াস বিষয়ক ২দিনের মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ইবিতে প্রভোস্ট কোয়াটারে নিরাপত্তা সংকটে শিক্ষকেরা, চুরির ঘটনা অনাকাঙ্খিত  কুয়াকাটায় পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে নিষিদ্ধ চরঘেরা জাল এবার রাজধানীর মানিকনগরে ৩ বাসে আগুন নির্বাচনে বিদেশিদের চাপ প্রয়োগের অধিকার নেই: ইসি নবীনগরের ঐতিহ্য সংরক্ষণে জোবাইদ মোমেনের ডিজিটাল প্লাটফর্ম নবীনগরের অ্যালবাম দিঘীনালার লম্বাছড়ায় জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ইবিতে কাম ফর রোড চাইল্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

রোপা আমনের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

শিমুল তালুকদার
  • প্রকাশ বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৩

 83 বার পঠিত

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় কৃষকের মুখে ফুটে উঠেছে হাসির ঝিলিক।

অনুকুল আবহাওয়া,  সময়মতো সার ও বিজ বপন, সঠিক পরিচর্চা এবং স্থানীয় কৃষি অফিসের সার্বিক সহযোগিতা ও তত্বাবধানে রোপা আমনের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন সদরপুর উপজেলার কৃষকরা।

এ ব্যাপারে সদরপুর উপজেলা কৃষি     অফিসার নিটুল রায় জানান চলতি   মৌসুমে সদরপুর উপজেলার ৯ টি     ইউনিয়নে মোট ৬২৯১ হেক্টর জমিতে৷     রোপা আমন ধান চাষের  লক্ষমাত্রা     নির্ধারন করা হয়েছে।

 চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকুলে   থাকায় আমনের বাম্পার ফলনের   সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

৫ বিঘা জমিতে রোপা আমন চাষ করেছেন স্থানীয় কৃষক সায়াদ সর্দার। তিনি জানান, ৪২ শতকের প্রতি বিঘা জমিতে রোপা আমন চাষে সব মিলিয়ে খরজ হয় ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা। এবং প্রতি বিঘা জমিতে ধান উৎপাদন হয় ২০ মন। তবে বাম্পার ফলন হলে প্রতি বিঘায় ২২ মন পর্যন্ত উৎপাদন হতে পারে। 

অপর কৃষক সাহেদ আলী বেপারী বলেন, স্থানীয় অনেক কৃষক প্রথমে রোপা আমন চাষ করেছিলেন সম্প্রতি ঘুর্নিঝড় এবং বৃস্টির কারনে তাদের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। এবং যে সকল আমন চাষী নামিতে ধান রোপন করেছেন তাঁরা লাভবান হবেন বেসি।

স্থানীয় ধান ব্যবসায়ী সোবাহান সৈকত বলেন, আমি গত দুই বছর যাবৎ বিভিন্ন জাতের ধানের ব্যবসার সাথে জরিত আছি। গত বছর আমি সর্ব্বচ্চ প্রতি মন ধান একহাজার টাকা দরে ক্রয় করেছি। তবে এবার ধানের মূল্য কিছুটা বেসি। প্রতিমন ধান ক্রয় ও সংরক্ষণে

 আমার খরজ পরেছে এগারোশত টাকা।

 অপর কৃষক শহিদুল ইসলাম বলেন,     ধান আবাদে সব কৃষকদের খরজ ভিন্ন।

 যে সকল কৃষক উপজেলা কৃষি   অফিসের তালিকাভুক্ত তাঁরা কৃষি   অফিস থেকে বিভিন্ন প্রকার অনুদান   পেয়ে থাকেন। যারা তালিকা ভুক্ত কৃষক

 নয় তাদের উৎপাদন খরজ একটু বেসি।

স্থানীয় অনেক ধান চাষি বলেন সরকারি ভাবে যদি সব কৃষকদের তালিকাভুক্ত করেন, এবং একটু সহানুভূতির দৃষ্টি দিয়ে সাহায্যের হাত বারিয়ে দেন তবে, এই দেশের কৃষকরাই একদিন গড়ে তুলবে জাতীর জনকের  স্বপ্নের সোনার বাংলা।

 

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park