1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
রক্তের গ্রুপ জানতে পেরে খুশি দশমিনার কোমলমতি স্কুল-শিক্ষার্থীরা। - দৈনিক দেশেরকথা
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি নোয়াখালীতে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনতে শিশুকে অপহরণের পর হত্যা, কাকাসহ ২জনের যাবজ্জীবন  রাষ্ট্রের জন্য যিনি সবচেয়ে মঙ্গলজনক তিনিই হবেন রাষ্ট্রপ্রধান: হাসনাত আব্দুল্লাহ গলাচিপায় রাজনৈতিক প্রভাবে ১৭ বছর অবরুদ্ধ একটি পরিবার সচিবালয়ে ঢুকে বিক্ষোভ করা শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ নিয়ে যা বললেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ জবিস্থ নরসিংদী জেলা ছাত্রকল্যাণের নেতৃত্বে আশরাফুল-রিদুয়ান পুলিশ কনস্টেবল পদে লোক নিয়োগে ঘুষ বা অর্থ লেনদেনের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের মাইকিং গভীর নিম্নচাপ রূপ নিল ঘূর্ণিঝড়ে, সারাদেশে বৃষ্টির আভাস শেখ হাসিনা-ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে: চিফ প্রসিকিউটর

রক্তের গ্রুপ জানতে পেরে খুশি দশমিনার কোমলমতি স্কুল-শিক্ষার্থীরা।

রবিউল হাসান ডব্লিউ
  • প্রকাশ শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০২২

 111 বার পঠিত

দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি>পটুয়াখালী জেলা, দশমিনা উপজেলা, ১২ নং দশমিনা সরকারি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়  বিনামূল্যে কোমলমতি  স্কুল শিক্ষার্থীদের রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করে সহযোগিতার হাত  বাড়িয়ে দিয়েছে  এক যুবক আল-আমিন । 

বিনামূল্যে নিজেদের রক্তের গ্রুপ জানতে পেরে ভীষণ আনন্দিত কোমলমতি স্কুল শিক্ষার্থীরা।

আজ শনিবার (৩০ শে জুলাই)  সকাল ৯.৩০ মিনিট সময়  শুরু করে বিকাল ৩.৫০ মিনিট পর্যন্ত ১২ নং দশমিনা সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হয়। এতে ‘সহযোগিতা করেন দশমিনা ম্যাক্স পাওয়ার লিমিটেড নামে  একটি প্রতিষ্ঠান ও দশমিনা সেবা ইউনিট নামে একটি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন তাদের এই সুযোগ করে দেয়। এসময় বিদ্যালয়ের ৩৬০ জন শিক্ষার্থী তাদের রক্তের গ্রুপ বিনামূল্যে পরীক্ষার সুযোগ পান।

১২ নং দশমিনা সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়   পঞ্চম শ্রেণীর  শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, আমার রক্তের গ্রুপ আগে জানা ছিল না। আজ বিনা খরচে তা জানার সুযোগ পেলাম তাও নিজের স্কুল ক্যম্পাসে। এই কর্মসূচি আমাদের ভালো লেগেছে।  এবং আমার যখন ১৬ বছর হবে তখন সম্ভব হলে যে কোনও অসহায় রোগীকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবো।  তাতে মোটেওহলে আমাদের দেশের মুমূর্ষ রোগীর একটু হলেও  জীবন বাঁচাইয়া আমি শান্তি  পাবো।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park