1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
ভোলায় তাবলিগ জামায়াতে আসা ১৫ জন মুসল্লিকে নেশাদ্রব্য খাইয়ে টাকা-পয়সা লুট - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাউসিয়া হক মঞ্জিলের  ব্যবস্হাপনায় ২ দিনব্যাপী রাউজান উপজেলাধীন এতিমখানা ও হেফাজখানাই খাবার বিতরণ  নলডাঙ্গায় ৩ হাজার ৭০০ প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা ও রাসায়নিক সার বিতরণ ডেঙ্গুতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু বিএনপি খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে অপতৎপরতা চালাচ্ছে: ওবায়দুল কাদের ফের কমল স্বর্ণের দাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে মঞ্চ মাতাবেন নগর বাউল ‘জেমস’ বকশিগঞ্জে একসাথে তিন সন্তান প্রসব করলেন তাসলিমা নতুনধারার রাজনৈতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মাধবপুরে শিকারীদের ফাঁদে বিলুপ্তির পথে কৃষকের বন্ধু সাদা বক বৃহস্পতিবার ঈশ্বরদী রূপপুরে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর, প্রকল্প এলাকায় উৎসবের আমেজ

ভোলায় তাবলিগ জামায়াতে আসা ১৫ জন মুসল্লিকে নেশাদ্রব্য খাইয়ে টাকা-পয়সা লুট

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশ শনিবার, ৩ জুন, ২০২৩

 61 বার পঠিত

ভোলায় তাবলিগ জামায়াতে আসা ১৫ জন মুসল্লিকে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে টাকা-পয়সা লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

শুক্রবার সন্ধ্যার পর সবার জ্ঞান ফিরেছে। এর আগে এদিন সকালেই ওই ১৫ মুসল্লিকে অসচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে।

মুসল্লিরা হলেন- মো. আনছানার আলী, মাওলানা আরিফ, বাবুল হক, মোখলেছ, সাইদুর রহমান, মেহেরাব আলী, আক্কাস আলী, তোফাজ্জল হোসেন, আক্কাস আলী, মোহাম্মদ হোসেন বাবুল, আবু বকর সিদ্দিক, দেলোয়ার হোসেন, মো. জালাল হোসেন, আবদুল কাদের ও মুফতি আমিনুল ইসলাম। ১৫ জনের মধ্যে দিনাজপুরের ১১ জন, ফরিদপুরের দুজন, কুমিল্লার একজন ও বগুড়ার একজন।

জানা গেছে, এক চিল্লার একটি জামায়াত বুধবার ঢাকার টঙ্গী থেকে ভোলার মারকাজ মসজিদে আসেন তারা। সেখান থেকে পরদিন সকালে তাদের ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার রাতে খাবার খেয়ে তারা সবাই মসজিদে ঘুমিয়ে পড়েন। রাতের খাবারের সঙ্গেই নেশাজাতীয় কিছু মেশানো ছিল বলে তারা ধারণা করছেন। শুক্রবার সকালে ফজরের নামাজ পড়তে এসে মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনসহ মুসল্লিরা তাদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। এরপর তাদের সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

রাতের যেকোনো সময় তাবলিগের মুসল্লিরা অচেতন হয়ে পড়লে দুর্বৃত্তরা তাদের সঙ্গে থাকা টাকা-পয়সা নিয়ে গেলেও মোবাইল বা অন্য কোনো মালামাল নেয়নি। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী খাবারে নেশা মেশানো হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, খাবারের পরপরই অচেতন হয়ে পড়েন সবাই।

সদর থানার ওসি মো. শাহীন ফকির জানান, ঘটনাটি খুবই কষ্টকর। এ ঘটনায় জেলা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ক্রাইম অনুসন্ধান শুরু করেছে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park