1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
ভারতে মূল্য বৃদ্ধিতে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসছে না পিয়াজ: বাংলাদেশে পিয়াজের বাজারে অস্থিরতা - দৈনিক দেশেরকথা
বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ব্যারিস্টার সুমনকে শোকজ রমজান মাস উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার: বাণিজ্যমন্ত্রী কিশোরগঞ্জে স্বাস্থ্য-পুষ্টি এবং ওয়াস বিষয়ক ২দিনের মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ইবিতে প্রভোস্ট কোয়াটারে নিরাপত্তা সংকটে শিক্ষকেরা, চুরির ঘটনা অনাকাঙ্খিত  কুয়াকাটায় পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে নিষিদ্ধ চরঘেরা জাল এবার রাজধানীর মানিকনগরে ৩ বাসে আগুন নির্বাচনে বিদেশিদের চাপ প্রয়োগের অধিকার নেই: ইসি নবীনগরের ঐতিহ্য সংরক্ষণে জোবাইদ মোমেনের ডিজিটাল প্লাটফর্ম নবীনগরের অ্যালবাম দিঘীনালার লম্বাছড়ায় জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ইবিতে কাম ফর রোড চাইল্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ভারতে মূল্য বৃদ্ধিতে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসছে না পিয়াজ: বাংলাদেশে পিয়াজের বাজারে অস্থিরতা

মোহাম্মদ আলী স্বপন
  • প্রকাশ বুধবার, ১ নভেম্বর, ২০২৩

 47 বার পঠিত

ভারত বাংলাদেশে পিয়াজের রপ্তানীতে সর্বনিম্ন মূল্যসীমা প্রতি টন রপ্তানী দর দ্বিগুণ করে ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দিয়েছে। এ কারণে বাংলাদেশের পিয়াজের বাজারে বিরাজ করছে অস্থিরতা। পিয়াজ রপ্তানীতে মূল্যসীমা বেধে দেওয়ায় প্রতিকেজি পিয়াজ আমদানীতে বাংলাদেশী টাকায় ব্যয় হবে প্রায় ৯২ টাকা।

পিয়াজ আমদানীকারকরা জানায়, এলসির মূল্যসীমা বেধে দেয়ার আগে প্রতিটন পিয়াজ আমদানীর ঋণপত্র খোলা হতো ২০০ থেকে ৩০০ ডলারের মধ্যে। পিয়াজ আমদানীতে আমদানী শুল্ক না থাকায় ২০-২৫ টাকার মধ্যে প্রতি কেজি পিয়াজ আমদানী করা যেত। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৮০০ ডলার বেধে দেওয়ায় এখন তা দাঁড়াবে ৯০ টাকার উপরে।

চলতি বছরে ভারতে পিয়াজের ফলন কম হওয়াসহ ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে বন্যায় হঠাৎ করেই পিয়াজের দাম বেড়েছে। অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম কমানোর লক্ষ্যেই পিয়াজ রপ্তানীতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার।

যা গত সোমবার থেকে কার্যকর হয়েছে। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর থাকবে। এখন থেকে নতুন এলসি বা ঋণপত্র ৮০০ মার্কিন ডলারের নিচে গ্রহণ করবে না ভারত। আর যেগুলো আগে খোলা আছে সেগুলোকেও নতুন করে ৮০০ মার্কিন ডলারে করতে হবে।

এদিকে, গত ২৩ অক্টোবরে পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসেনি ভারতীয় পিয়াজ। ফলে কয়েক দফায় বাজারে বেড়েছে দাম। ৮০ টাকা থেকে বেড়ে দু’দিনের ব্যবধানে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। ফলে মোকাম থেকেও পিয়াজ মিলছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

পেট্রাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টের নেতা কার্তিক চক্রবর্তী মোবাইল ফোনে জানান, গত ২৮ অক্টোবর শনিবার ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক আদেশে পিয়াজ রপ্তানীর ক্ষেত্রে আমদানী ঋণপত্র বা এলসি মূল্য ৮০০ ডলার বেধে দেওয়ায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে পিয়াজ রপ্তানী সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গেছে।

জানা গেছে, বেনাপোল বাজারের আমদানীকারক ডলার সংকটের কারণে এমনিতেই ব্যাংক এলসি দিচ্ছে না। অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করে নতুন এলসি করা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে। গত ৫ দিন আগে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার জারির খবর ছড়িয়ে পড়ায় ইতোমধ্যে বাজারে উচ্চ মূল্যে পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে। পিয়াজ আমদানীতে বিকল্প দেশ না খুঁজে ভারতের দিকে তাকিয়ে থাকলে বাজার আরও অস্থির হয়ে পড়বে মনে করা হচ্ছে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park