বন্যা শুরু হতেই এদিক ওদিক ছুটে চলে এহসান। অক্লান্ত পরিশ্রম করে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী ও অন্যের কাছ থেকে টাকা কালেকশন করে প্রায় সহস্রাধিক পরিবারে খাদ্যসামগ্রী প্রদান করে এহসানের রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক বন্ধু বান্ধব ও পরিচিতরা।
সে শান্তিগঞ্জ উপজেলার পাথারিয়া ইউনিয়নের জাহানপুর গ্রামের ক্বারি মুহিব্বুল হক আযাদ এর ছেলে। মুহিব্বুল হক গত একাদশ জাতীয় নির্বাচনের সংসদ পদপ্রার্থী ছিলেন। এহসানের বয়স অল্প। বর্তমান বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনে এক শ্রেষ্ঠ দ্বায়িত্বশীল হিসেবে আছে সে।
ডিগ্রীতেও কম নয়। একজন মুফতি। তরুন ইসলামীক বক্তা হিসেবেই সে বেশী পরিচিত। ছোটবেলা থেকেই জনসাধারণকে নিয়ে খুব চিন্তা করে এহসান।বন্যার্থ মানুষদের জন্য সে যা করেছে, তার কাছে তা সামান্য মাত্র।
তথ্যসূত্রে জানা গেছে এ পর্যন্তই তার যথেষ্ট নয়।প্রয়োজনে জনসাধারণের জন্য জীবনও দিতে পারে সে।এখনও তার সহযোগিতার কার্যক্রম অবিরত। নিজে খেয়ে না খেয়ে এখনও আছে বন্যার্থ মানুষের দ্বারে দ্বারে সেই মুফতি এহসান ।