1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
পিরোজপুরে তৃতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে প্রধান শিক্ষক জোর করে টিকা  দেয়ায় অসুস্থ্য হয়ে পড়ে শিশুটি অভিযোগ পরিবারের - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাউসিয়া হক মঞ্জিলের  ব্যবস্হাপনায় ২ দিনব্যাপী রাউজান উপজেলাধীন এতিমখানা ও হেফাজখানাই খাবার বিতরণ  নলডাঙ্গায় ৩ হাজার ৭০০ প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা ও রাসায়নিক সার বিতরণ ডেঙ্গুতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু বিএনপি খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে অপতৎপরতা চালাচ্ছে: ওবায়দুল কাদের ফের কমল স্বর্ণের দাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে মঞ্চ মাতাবেন নগর বাউল ‘জেমস’ বকশিগঞ্জে একসাথে তিন সন্তান প্রসব করলেন তাসলিমা নতুনধারার রাজনৈতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মাধবপুরে শিকারীদের ফাঁদে বিলুপ্তির পথে কৃষকের বন্ধু সাদা বক বৃহস্পতিবার ঈশ্বরদী রূপপুরে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর, প্রকল্প এলাকায় উৎসবের আমেজ

পিরোজপুরে তৃতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে প্রধান শিক্ষক জোর করে টিকা  দেয়ায় অসুস্থ্য হয়ে পড়ে শিশুটি অভিযোগ পরিবারের

তামিম সরদার
  • প্রকাশ সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০২২

 76 বার পঠিত

পিরোজপুর প্রতিনিধি > পিরোজপুর সদর উপজেলার ৬৬নং খামকাঁটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে প্রধান শিক্ষক নিজে জোর করে টিকা দিলে শিশুটি অসুস্থ্য হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ করেছে শিশুটির পরিবার। আজ রোববার (২৮ আগষ্ট) বিকেলে জেলা হাসপাতালে ভর্তি অসুস্থ্য শিশু মিম আক্তারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। মিম আক্তার দক্ষিণ খামকাঁটা এলাকার মনির হাওলাদারের মেয়ে।

পরিবারের লোকজন জানায় বৃহস্পতিবার দুপুরে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রমা রানী মিত্র তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী মিম আক্তারকে রুমে ডেকে নিয়ে নিজেই জোর করে একটি টিকা প্রদান করে। বাড়িতে ফিরে মিম প্রচন্ড জ¦র ও শ^াসকষ্ট অনুভব করে পরে তাকে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তিকরা হলে চিকিৎসক তাকে খুলনায় রেফার্ড করে। কি কারনে এমনটা করেছেন প্রধান শিক্ষত তা জানেন না পরিবারের লোকজন। তবে উদ্দিশ্য প্রনোদিত ভাবে প্রধান শিক্ষক এ কাজ করেছে বলে এ ঘটনার বিচার দাবী করেছেন পরিবারের লোকজন।

স্কুল ছাত্রী মিম আক্তারের খালা নুপুর আক্তার জানান, দুই দিন ধরে মীম আক্তার প্রচন্ড জ¦রে আক্রান্ত হাটা চলা করতে পারে না খাবার খেতে পারে না। তাকে জিজ্ঞেস করলে সে বলে প্রধান শিক্ষক ম্যাডাম তাকে রুমে ডেকে নিয়ে জোড় করে একটা ইনসেকশন দেয় এতে সে অনেক ব্যাথাও পায়। আমরা এ বিষয়ে সুষ্ঠ তদন্ত করে ম্যাডামের বিচারের দাবী জানাই।

জেলা হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার নাজমীন আক্তার জানান, শিশুটির শ^াসকষ্ট হচ্ছে তবে নির্দিষ্ট কোন কারন বোঝা যাচ্ছে না। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

মিম আক্তারের নুরুল ইসলাম জানান, মিম আক্তার খুলনা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসারত অবস্থায় আছে তার শ^াসকষ্ট আছে তবে আগের চেয়ে কিছুটা ভালো আছে। ওর ডান হাতে লাল দাগ রয়েছে। ডাক্তার বলেছে অক্সিজেন চলবে সকালে বোর্ড বসে সিদ্ধান্ত দেয়া হবে এবং ওর সমস্যার বিষয়ে জানাবে।

তবে এ বিষয়ে ৬৬নং খামকাঁটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রমা রানী মিত্র বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করে বলেন এ ঘটনায় আমাকে অভিযোগ দেয়ার আগে প্রমান দিন প্রমান ছাড়া অভিযোগ মানবো না। এ ঘটনাটি সম্পূর্ণ বানোয়াট কোন টিকা দেইনি বলে জানান প্রধান শিক্ষক।  

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park