1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
পাহাড়ের দুই বড় প্রকল্প উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন

পাহাড়ের দুই বড় প্রকল্প উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

ছোটন বিশ্বাস
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩

 39 বার পঠিত

খাগড়াছড়ির দুই বড় প্রকল্প উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে  এসব প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন। উদ্বোধন করা প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথম স্থলবন্দর – রামগড় স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল  এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব আবাসন প্রকল্প’  এর উদ্বোধন করেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । 

ভার্চুয়ালি উদ্বোধনের সময়  জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে খাগড়াছড়ি প্রান্তে যুক্ত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা,সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য  বাসন্তী চাকমা,খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী ,জেলা প্রশাসক মো.সহিদুজ্জামান, জেলা পুলিশ মুক্তা ধর, পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরীসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের  বিভাগীয় প্রধানরা।  

রামগড় স্থলবন্দর পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথম স্থলবন্দর এবং দেশের ১৫তম স্থলবন্দর।   স্থলবন্দর চালুর লক্ষ্যে রামগড়ে মহামুনি এলাকায় ৪১২ মিটার দৈর্ঘ এবং ১৪.৮০ মিটার প্রস্থের বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ নামে একটি আন্তর্জাতিকমানের সেতু নিমার্ণ কাজ করেছে ভারত। ১৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নিমির্ত এ সেতুটি ২০২১ সালের ৯ মার্চ দুদেশের প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালী উদ্বোধন করেন।  

১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে রামগড় ইমিগ্রেশন ভবন  নির্মাণ করা হয়। 

ইতোমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাথে সংযুক্ত বারৈয়ারহাট- হেঁয়াকো- রামগড়  সড়কে ইতোমধ্যে জাইকার তত্ত্বাবধানে ৮টি ব্রিজ ও ৮টি কালভার্ট নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। একই প্রকল্পের আওতায় রামগড়ের ফেনীরকূল এলাকায় প্রধান সড়কে রোড লোড স্কেল প্রকল্পের কাজও  শেষ হয়েছে ।

রামগড় স্থলবন্দরে মাধ্যমে ভারতের সেভেন সিস্টার্স খ্যাত উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্য ত্রিপুরা, মেঘালয়, আসাম, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং অরুণাচলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক  সম্প্রসারিত হবে। তবে যাত্রী পারাপার হতে আরো কয়েক মাস লাগতে পারে ।

স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের আওতায় নির্মিত ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব আবাসন প্রকল্পের ব্যয় হয়েছে ১৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা । প্রকল্পে মোট ভবন ১৫টি। দুইতলাবিশিষ্ট প্রতি ভবনে ৪টি করে পরিবার থাকতে পারবেন। আবাসন প্রকল্পে ৬০ টি পরিবার বসবাস করতে পারে।”

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park