1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
নবীনগরে মেঘনা নদীতে তলিয়ে যাচ্ছে গ্রাম, জনপ্রতিনিধি ও ইউএনও'র পরিদর্শন - দৈনিক দেশেরকথা
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ০৭:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম কিশোরগঞ্জে নববধূর স্পর্শকাতর স্থানে মলম লাগায় স্বাস্থ্যকর্মী আটক ঈদে ট্রেন যাত্রা শুরু আজ শেখ হাসিনার মতোই একাত্তরে নেতাকর্মীদের বিপদে ফেলে পালিয়ে গিয়েছিলেন শেখ মুজিব দুর্নীতিবাজ কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভুল তথ্য’ শুধু তথ্য বিকৃতই করে না, বরং সামাজিক উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করে: রিজওয়ানা হাসান সেনাবাহিনী সব সময় জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশে থাকবে: সেনাপ্রধান জিএম কাদের ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব জব্দ কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে কাজ করবে সরকার: তথ্য উপদেষ্টা ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৩ জন সেবার বিনিময় কোন ’উপহার’ নিতে পারবে না সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা

নবীনগরে মেঘনা নদীতে তলিয়ে যাচ্ছে গ্রাম, জনপ্রতিনিধি ও ইউএনও’র পরিদর্শন

সঞ্জয় শীল
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০২৪

 87 বার পঠিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের নবীনগর পশ্চিম ইউপির মেঘনা নদীর ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত চর লাপাং, দড়ি লাপাং ও চিত্রী গ্রামে সরে জমিনে গিয়ে পরিদর্শন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানভীর ফরহাদ শামীম, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মো. মেহেদী হাসান, স্থানিয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. নুর আজ্জমসহ অন্যান্যরা। 

এ সময় নদী ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ত্রাণ ও অস্থায়ী বাসস্থানের পাশাপাশি স্থায়ীভাবে নদী ভাঙ্গন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন তারা। 

মেঘনা নদীর ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত রফিয়া বেগম (৬০) জানান, ঘুমের মইধ্যা ঘর ভাইঙ্গা গেছে গা পানিত! অহন আমরা কই গিয়া থাহুম!

কমলা বেগম বলেন, রাইতে ঘুমাইলে ডর লাগে। কুন সম জানি ভাইঙ্গা লইয়া ফরে।

ইদ্রিস মিয়া বলেন, প্রত্যেক বছর ভাঙ্গে, এই পর্যন্ত ৬ বার জাগা পালডাইছি। 

উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমেদ বলেন, জনাব ফয়জুর রহমান বাদল এমপি সাহেবের নির্দেশনায় আমরা দ্রুততার সাথে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে এসে দাঁড়িয়েছি। তাদের জন্য ত্রাণসহ বাস স্থানের ব্যবস্থার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, স্থায়ীভাবে ভাঙ্গন রোধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করেছি। বর্তমানে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন উনাদের সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। 

উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মো. মেহেদী হাসান বলেন, সরে জমিনে এসে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলোর খুঁজ-খবর নিয়েছি, ভাঙ্গন রোধে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুটি মসজিদসহ মেঘনা নদীতে বিলিন হয়ে গেছে শতাধিক ঘর-বাড়ী, খামার ও ফসলি জমি। অসহায় ভুক্তভোগীদের নিদারুণ কষ্টের চাহনি যেনো নদীর দিকে। দ্রুত স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ না হলে মেঘনা নদীতে বিলিন হয়ে যাবে এ গ্রামগুলো।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park