1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. jonehaidar42@gmail.com : Daynik DesherKotha : Daynik DesherKotha
দেশের ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়েই ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব ছিল - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০২:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম চুলয়াডাঙ্গায় হ*ত্যার দায়ে তিন জনের ফাঁসি চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে ঘরে বসেই আয় করুন লাখ টাকা! জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মসজিদে ঢুকে ছোট ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করলো বড় ভাই এজাহার থেকে আসামীর নাম গায়েব,সোহাগের পরিবারের অভিযোগ এজাহার পাল্টেছে পুলিশ  উৎপাদন বাড়লেও ‘কূটনৈতিক ফাঁদে’ ধুঁকছে ইলিশ রপ্তানি আবারো গোপালগঞ্জে যাব, গ্রামে-উপজেলায় কর্মসূচি করব: নাহিদ ইসলাম শিকলে বাঁধা কুকুর’ — ইসরা*য়েলকে ঘিরে খামেনির বিস্ফোরক মন্তব্য, হুঁশিয়ারি দিলেন যুক্তরাষ্ট্রকেও আমি ছেড়ে দিলাম, ইউনিভার্স দেখছে” — নুসরাত ফারিয়ার ভাবুক পোস্ট নারীদের হাসিতে পুরুষেরা পাগল হয় কেন? রক্ত দিলে কী হয় জানুন জীবন বাঁচানো এই মহান কাজের সুফল

দেশের ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়েই ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব ছিল

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশ সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪

 119 বার পঠিত

দেশে শুধু ব্যাংক খাতে যে পরিমাণ মন্দ ঋণ তৈরি হয়েছে, তার প্রকৃত পরিমাণ দিয়ে ১৪টি ঢাকা মেট্রো সিস্টেম অথবা ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব ছিল। দেশের অর্থনীতিতে দুর্নীতির বিষয়ে তদন্তের ভিত্তিতে করা শ্বেতপত্রে এসব কথা বলা হয়েছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) প্রতিবেদনটি প্রকাশ করার কথা রয়েছে। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে তৈরি করা প্রতিবেদনটি রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক প্রভাব স্পষ্ট ছিল। আর এই প্রভাব ব্যাংকিং খাতের সংকটকে আরও গভীর করেছে। আলোচ্য সময়ে যে পরিমাণ ঋণ মন্দ বা বিপর্যস্ত হয়েছে, তা ১৪টি ঢাকা মেট্রো সিস্টেম অথবা ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণের খরচের সমতুল্য। ক্রমাগত ঋণখেলাপি ও হাই প্রোফাইল কেলেঙ্কারি আর্থিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করেছে এবং মূলধনকে উৎপাদনশীল খাত থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

এতে আরও হয়, বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ব্যাংক খাত। নামে-বেনামে ঋণ বের করা, বিদেশে অর্থপাচারসহ কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনের মতো ঘটনাও ঘটেছে। ফলে ব্যাংক খাতের প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নেমে গেছে শূন্যের কোঠায়, এখন যার চড়া মূল্য দিচ্ছে ব্যাংকসহ পুরো দেশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রবাসে কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো গত ১০ বছরে ভিসার জন্য হুন্ডির মাধ্যমে ১৩.৪ লাখ কোটি টাকা লেনদেন করেছে। এই টাকা ঢাকা এমআরটি লাইন-৬ (উত্তরা থেকে মতিঝিল) নির্মাণ ব্যয়ের চার গুণ। সিন্ডিকেট এবং এই শোষণমূলক নিয়োগের কারণে অভিবাসী শ্রমিকরা ন্যায্য কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত হয়েছেন এবং দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park