1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
চট্টগ্রামে রাশিয়ার নৌবহরের তিনটি যুদ্ধজাহাজ - দৈনিক দেশেরকথা
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম তাপপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস বোন পরিচয়ে আল জাজিরায় কথা বলা তরুনী আমার বোন নয়: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ক্রিকেটারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান উপদেষ্টা গণমাধ্যমকর্মী আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে পানগুছি নদী পারাপার ১১ বছরে ৩০ জনের মৃত্যু পটুয়াখালীত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতবনিমিয় সভা । একমাসে ১৯৮টি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাগেরহাটের হাটবাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব  হুমকির মুখে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ     বাড়ছে ডেঙ্গু, এক সপ্তাহে হাসপাতালে ৯ রোগী ঠাকুরগাঁওয়ে সুন্দরবনের উপকূলীয় মোরেলগঞ্জে মিষ্টি মাল্টার বাম্পার ফলন,কৃষকের মুখে হাসি    

চট্টগ্রামে রাশিয়ার নৌবহরের তিনটি যুদ্ধজাহাজ

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশ সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৩

 141 বার পঠিত

রাশিয়ার নৌবহরের তিনটি যুদ্ধজাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়েছে। রোববার (১২ নভেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে রাশিয়ার দূতাবাস।

দূতাবাস জানিয়েছে, বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে (শুভেচ্ছা সফরে) বাংলাদেশে এসেছে রাশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় নৌবহরের তিনটি জাহাজ। এর মধ্য দিয়ে কমপক্ষে অর্ধশতাব্দী পর রাশিয়ার কোনো যুদ্ধজাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়লো।

রুশ নৌবহরের ওই জাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ ‘অ্যাডমিরাল ত্রিবুতস’ ও ‘অ্যাডমিরাল প্যানতেলেইয়েভ’। অপর জাহাজটি ‘পেচেনগা’, যা তেলবাহী ট্যাংকার।

এর আগে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চট্টগ্রাম বন্দর মাইনমুক্ত করতে বিশেষ অভিযানে এসেছিল রাশিয়ার কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ।

বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দার মান্টিটঙ্কি বলেন, ‌‌‌‘১৯৭১ সালে সদ্য স্বাধীন হওয়া একটি দেশকে রক্ষা করতে এসেছিল রুশ যুদ্ধজাহাজগুলো। স্বাধীনতাযুদ্ধের পর চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় অনেক মাইন ছিল। সেখানে অনেক নৌযান ডুবে ছিল।’

রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দার মান্টিটঙ্কি আরও বলেন, ‘সে-সময় অনেক দেশের কাছে সহায়তা চেয়েছিল বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ। কয়েকটি দেশ বিপুল অর্থের বিনিময়ে সহায়তা করতে রাজি হয়েছিল। তবে বাংলাদেশের তখন অর্থের ঘাটতি ছিল। তখন শুধু সোভিয়েত ইউনিয়নই মানবিক কারণে সহায়তায় এগিয়ে এসেছিল।’

বার্তা সংস্থা তাস জানায়, প্যাসিফিক ফ্লিটের এই নৌবহরে অ্যাডমিরাল ট্রাইবুটস ও অ্যাডমিরাল প্যান্টেলেভ নামে দুটি সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ ও পেচেঙ্গা নামে একটি মহাসাগরীয় ট্যাঙ্কার রয়েছে।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park