1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
খেজুর দিয়ে কেন ইফতার করা হয় - দৈনিক দেশেরকথা
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম বাংলাদেশের জনগণ ও ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের চিঠি লালপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয়  দিবস পালন বিএনপির নাম দিয়ে কেউ কোন অন্যায় কাজ করবেন না : নাজমুল করিম জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ৫০ বছরের মধ্যেও সন্দ্বীপের সঙ্গে নিরাপদ যোগাযোগ গড়ে না ওঠা লজ্জার: প্রধান উপদেষ্টা কিশোরগঞ্জে নববধূর স্পর্শকাতর স্থানে মলম লাগায় স্বাস্থ্যকর্মী আটক ঈদে ট্রেন যাত্রা শুরু আজ শেখ হাসিনার মতোই একাত্তরে নেতাকর্মীদের বিপদে ফেলে পালিয়ে গিয়েছিলেন শেখ মুজিব

খেজুর দিয়ে কেন ইফতার করা হয়

ইসলামিক ডেস্ক
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫

 39 বার পঠিত

সারাদিন রোজা রাখার পর সূর্যাস্তের সময় ইফতার করা হয়। ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা রমজান মাসজুড়ে এই নিয়মেই রোজা পালন করেন। ইফতার করার সময় প্রত্যেক মুসলমান প্রথমেই খেজুর খেয়ে রোজা ভাঙেন। এরপর পানি ও ইফতারের বাকি পদ খান। তবে জানেন কি, প্রথমেই খেজুর খেয়ে কেন রোজা ভাঙা হয় কিংবা ইফতার শুরু করা হয়? এর কারণ অনেকেই জানেন না।

খেজুর দিয়ে রোজা গোটা বিশ্বজুড়ে একটি প্রচলিত রীতি। রমজান মাসে খেজুরের চাহিদাও দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কারণ খেজুর খেয়ে ইফতার শুরু করার পেছনে ধর্মীয় কারণ রয়েছে। আবার পুষ্টিগত তাৎপর্যও রয়েছে।

হাদিস অনুযায়ী, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু করতেন। তাই রমজান মাসে খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু করা সুন্নত হিসেবেই দেখা হয়। তবে যদি খেজুর না পাওয়া যায়, তাহলে যেকোনো হালাল খাবার খেয়ে কিংবা শুধু পানি দিয়েও ইফতার করা যায়।

রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “তোমাদের কেউ রোজা রাখলে, খেজুর দিয়ে যেন ইফতার করে; খেজুর না হলে, পানি দিয়ে ইফতার করো।”

খেজুরের পুষ্টিগুণও অনেক। সারাদিন রোজা রাখার পর খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। খেজুরে গ্লুকোজ, ফ্রুকোজ, এবং সুক্রোজ রয়েছে। যা দ্রুত রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। শরীরে শক্তি জোগায়। শরীর দ্রুত সতেজ হয়।

পুষ্টিবিদরা জানান, খেজুর হচ্ছে আঁশ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিনের মতো অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের উত্স। যা শরীরের ক্ষয় পূরণ করে এবং শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক রাখে। এছাড়াও খেজুরে প্রচুর পানি থাকে। যা সারাদিনের পানির ঘাটতি পূরণ করে। খেজুরে বিদ্যমান চিনি সহজে পরিপাকযোগ্য। তাই খেজুর খেলে পরিপাক ক্ষমতা বেড়ে যায়। পাকস্থলীতে সমস্যা হয় না। পাশাপাশি খেজুরে আঁশ থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর হয়।

পুষ্টিবিদরা আরও জানান, খেজুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান থাকে। যা শরীরের কোষগুলোকে যেকোনো রকমের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এটি শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ রাখে। তাই রমজানে রোজা রাখার পর খেজুর খাওয়া অত্যন্ত উপকারী হয়।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৫ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park