1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
খানা-খন্দে ভরা সুন্দরগঞ্জ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ - দৈনিক দেশেরকথা
শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম ত্রিপুরা-কলকাতার হাইকমিশনারকে ফেরানো হলো ঢাকায় জিংক ধানের সম্প্রসারণে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে অগ্রণী কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ সদরপুরে সেলাই মেশিন ও হুইল চেয়ার বিতরণ কিশোরগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদের স্থায়ী কমিটির সিস্টেম শক্তিশালী করণ বিষয়ক সভা  ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রায় ৪৩ মাস পর জামিনে মুক্তি পেলেন বাবুল আক্তার খাগড়াছড়িতে পরিবেশ প্রকৃতিবান্ধব নিরাপদ চাষাবাদে  কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  কিশোরগঞ্জে মানবিকতার বিরল দৃষ্টান্ত -সঞ্চিত  অর্থে দুস্থ শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ  বেরোবির সাংবাদিকতা বিভাগে ফ্যাক্ট-চেকিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় মোয়াজ্জেমের  মর্মান্তিক মৃত্যু 

খানা-খন্দে ভরা সুন্দরগঞ্জ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ

মোঃ হযরত বেল্লাল
  • প্রকাশ বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২
desherkotha

 137 বার পঠিত

সুুন্দরগঞ্জ প্রতিনিধি> সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের তিস্তার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটি নির্মাণের পর থেকে মেরামত, সংস্কার, সংরক্ষণের অভাবে বৃষ্টির তোঁড়ে অসংখ্য খানা-খন্দে ভরে উঠেছে। যে কোন মর্হুতে বাঁধটি ধসে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে বাঁধটি ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।

গত দুই সপ্তাহের অবিরাম বর্ষনের কারণে বাঁধটি কামারজানি পয়েন্ট হতে পাঁচপীর পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে  পড়েছে। এ ছাড়া বাঁধটির দুই ধার গড়ে উঠাছে অসংখ্য বসতবাড়ি। হরিপুর ইউনিয়নের আনোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে বাঁধটির বেহাল দশা। স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত বাঁধটি মেরামত করা হয়নি। সে কারণে বছরের পর বছর বৃষ্টির তোঁড়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

বড় ধরনের বন্যা ধাক্কা দিলে বাঁধটি ধসে এবং ভেঙে যাবে। যদি কোন কারণে বাঁধটি ভেঙে যায়, তাহলে গাইবান্ধা জেলার ৮২টি ইউনিয়ন পানিতে ডুবে যাবে। বাঁধটি অত্যন্ত বিপদজনক হয়ে পড়েছে। মেরামত এবং সংস্কার একান্ত প্রয়োজন।

শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম মুকুল জানান, গাইবান্ধা সদরের কামারজানি সুইচ গেট হতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের পাঁচপীর বাজার পর্যন্ত পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটির অত্যন্ত নাজক অবস্থা। এটি নির্মাণের পর থেকে আজ পর্যন্ত মোরমত, সংস্কার করা হয়নি। চরের অসংখ্য জমি জিরাত খুঁয়ে যাওয়া পরিবার বাঁধটি দুই ধারে বসতবাড়ি গড়ে তুলেছে।

সে কারণে বাঁধটির তার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। বাঁধটি মেরামত অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়েছে। যে কোন মহূর্তে বাঁধটি ধসে এবং ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফ জানান, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পয়েন্টে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫ কিলোমিটার । গোটা বাঁধটি দীর্ঘদিন ধরে মেরামত না করায় বর্তমানে অসংখ্য পয়েন্টে খানা-খন্দে ভরে গেছে। সরেজমিন বাঁধটি পরিদর্শন করে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে রির্পোট পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে মেরামতে চেষ্টা চলছে। 

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী আবু রায়হান জানান, বাঁধটি আসলেই ঝুঁকিপূর্ণ। বিষয়টি উপরে জানানো হয়েছে। স্থানীয়ভাবে বড় বড় গর্ত সমুহ মেরামত করা হচ্ছে।
 স্থানীয় সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী জানান, বাঁধটি সংস্কার মেরামত এবং সংরক্ষণের জন্য কয়েক দফা সংসদে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ফলপ্রসু অগ্রগতি হয়নি। বাঁধটি ধসে বা ভেঙে গেলে গাইবান্ধা জেলার ব্যাপক ক্ষতি হবে। 

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park