1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanhrd74@gmail.com : desher kotha : desher kotha
  3. mdtanjilsarder@gmail.com : Tanjil News : Tanjil Sarder
কিশোরগঞ্জে নীড় হারা বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিতদের মাঝে ইকু গ্রুপের বস্ত্র  ও খাবার বিতরণ    - দৈনিক দেশেরকথা
শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন

কিশোরগঞ্জে নীড় হারা বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিতদের মাঝে ইকু গ্রুপের বস্ত্র  ও খাবার বিতরণ   

আনোয়ার হোসেন
  • প্রকাশ শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

 232 বার পঠিত

আত্মমানবতার সেবায় ব্যতীত হয়ে আলহাজ্ব কুতুবুল আলম চ্যারিটি ফাউন্ডেশন নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে নীড় হারা বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিত প্রবীণদের মাঝে বস্ত্র ও খাবার বিতরণ করেন।শুক্রবার  দুপুরে ওই ফাউন্ডেশনের স্বত্বাধিকারীর ছেলে ইকু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিল্পপতি আলহাজ্ব সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক এর আয়োজনে উপজেলার কলেজ পাড়া গ্রামে বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিত অর্ধশত  প্রবীণ মা,বাবাদের মাঝে দুপুরের উন্নত মানের খাবার ও বস্ত্র বিতরণ করা হয়।বৃদ্ধাশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক সাজেদুর রহমান সাজুর উপস্থিতে প্রবীণদের হাতে বস্ত্র ও খাবার তুলে দেন আলহাজ্ব সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিকর এর ছেলে ইরফান আলম ইকু ও ফাউন্ডেশনের সদস্য রাজন,নুর আলম,জাবেদ,খালিদ খান,রুবেল,রাজা,লিটন প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেন জাতীয় পাটির নেতা  ও সাংবাদিক সাকিল ইসলাম ও সাংবাদিক মিজানুর রহমান।ইরফান আলম ইকুকে কাছে পেয়ে প্রবীণরা আবেগ আপ্লুত হয়ে স্নেহের পরশে  তার মাথায় হাত বুলিয়ে আশীর্বাদ করেন।এসময় ইরফান আলম ইকু বলেন,জীবন সায়াহ্নে এসে অনেক বৃদ্ধ বাবা,মায়ের ঠাঁই হয়েছে এ বৃদ্ধাশ্রমে।এ আশ্রিতরা পরিবার তথা সমাজ থেকে ভালোবাসা বঞ্চিত এক নীড় হারা পাখি।তারা সবাই কারো না কারো বাবা,মা।তাদেরও পরিবার ছিল।ছিল স্বপ্ন-সুখের ঘর সংসারও।কিন্তু নিষ্ঠুর নির্মমতায় আজ তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে পরিবার ও সমাজ থেকে।তাদের মধ্য কারো ছেলে মস্ত বড় অফিসার।আছে পাকা বাড়ি,গাড়ি ও অঢেল টাকাও।কিন্তু সেখানে মাথা গোজার ঠাঁই না পেয়ে আশ্রয় নিয়েছেন বৃদ্ধাশ্রমে।জনমের এ এতিমদের খোঁজ নেয়ার  যেন কেউ নেই।তাই আমার বাবার বিবেকের তাড়নায় তার নির্দেশে কিছুটা সময় হলেও তাদের  কষ্ট ভাগাভাগি করে নেওয়ার পাশাপাশি ছেলে কিংবা অবিভাবকের শুন্যতা পূরণে এখানে ছুটে আসা।এমন মূহর্তে  কাছে পেয়ে তাদের চোখে আনন্দ অশ্রু আর মুখে তৃপ্তির হাঁসিতে ভরে উঠে।এমন আবেগ-আপ্লুত হয়ে তারা নিজ সন্তান ভেবে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।এই অসহায় বাবা,মায়েদের মুখের দিকে তাকালে আমার বাবা,মায়ের মুখচ্ছবি দেখতে পাই।আমরা বৃদ্ধাশ্রম চাই না।আমাদের প্রতিটি গৃহ গৃহাশ্রম হয়ে উঠুক।তিনি আরো বলেন,ভাগ্য বিড়ম্বিত এসব অবহেলিত,গরিব ও অসহায় বৃদ্ধ মানুষের জন্য মানবতার ফেরিওয়ালা সাজুর বৃদ্ধাশ্রম যেন জান্নাতের একটুকরা ভূবন।তার এ ব্যাক্তিগত মহতি উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।পরিশেষে তিনি সবসময় তাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি  ব্যক্ত করেন

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২২-২০২৩ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park