1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
ত্রিশালের ২ টন ওজনের কালো মানিকের দাম হাঁকা হচ্ছে ৪০ লাখ - দৈনিক দেশেরকথা
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু,৪০৩ জন হাসপাতালে ভর্তি গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করে তুলে ধরা হবে ১৬ বছরের গুম, খুন, নির্যাতনের সামগ্রিক চিত্র চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ চট্টগ্রামে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ, ৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই শ্যামলীতে আবাসিক হোটেলে শিক্ষার্থীদের অভিযান, হামলা, ৩ শিক্ষার্থী আহত ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে বিজিবি অনুরোধ পিস্তলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইনের পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

ত্রিশালের ২ টন ওজনের কালো মানিকের দাম হাঁকা হচ্ছে ৪০ লাখ

ইমরান হাসান
  • প্রকাশ শনিবার, ২ জুলাই, ২০২২
desherkotha

 137 বার পঠিত

ত্রিশাল প্রতিনিধি>কোরবানীর ঈদে হাঁট কাঁপাতে আসছে ময়মনসিংহের ত্রিশালের ধানিখোলা দক্ষিন ভাটিপাড়া গ্রামের আলোচিত ২ টন ওজনের কালো মানিক। দাম হাঁকা হচ্ছে ৪০ লাখ টাকা।

গত কোরবানীর ঈদে কালো মানিকের দাম হয়েছিল বিশ লাখ টাকা। ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় বিক্রি হয়নি।তাই কালো মানিকের মালিক জাকির হোসেন সুমন আরো একবছর লালন পালন করে এ কোরবানীর ঈদে ৫০ মণ ওজনের কালো মানিকের দাম হাঁকাচ্ছেন ৪০ লাখ টাকা। মালিকের দাবী ময়মনসিংহ অঞ্চলে সবচেয়ে বড় গরু তার এ কালো মানিক।

জানা যায়, এটি ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড় কালো মানিক। গত পাঁচ বছর ধরে লালন-পালন করে আসছেন উপজেলার ধানীখোলা ইউনিয়নের খামারি জাকির হোসেন সুমন। এর ওজন ৫০ মণ।ষাঁড়টি শান্ত প্রকৃতির ও কালো রঙের হওয়ায় আদর করে এর নাম নাম রাখা হয়েছে কালো মানিক। কালো মানিকের নাম আশ পাশের এলাকাসহ সবার মুখে মুখে। বিশাল আকারের কালো মানিককে দেখতে ক্রেতাসহ সাধারন মানুষতো বটেই দুর-দূরান্ত থেকেও নানা বয়সের মানুষ প্রতিদিন জাকিরের বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছে। দেখতে আসা অনেকেই এটিকে হাতির সাথে তুলনা করছেন।

কালো মানিককে দেখতে আসা এমদাদুল হক ও রাশিদুল ইসলাম জানান, গত বছরও কালো মানিক ষাঁড়টিকে দেখেছি, শুনেছি বিক্রি হয়নি। তাই এবারের ঈদে বিক্রি করা হবে, তাই দেখতে এলাম কত বড় হয়েছে কালো মানিক। কালো রংয়ের হওয়ায় ষাঁড়টি দেখতে খুবই সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। তার আকৃতি এবং রঙ সবাইকে আকর্ষণ করে। আমার মত অনেকেই এ ষাঁড়টি দেখতে আসে। কালো মানিক এবারের ঈদে কার ভাগ্যে জুটে তা দেখার অপেক্ষায়।

কালো মানিকের মালিক জাকির হোসেন সুমন জানান, অনেক শখ করে গত পাঁচ বছর ধরে এই ষাঁড়টিকে আমি দেশীয় খাবার খাইয়ে যতœ আর ভালোবাসা দিয়ে বড় করেছি। খাবার হিসেবে প্রতিদিন দুই হাজার টাকা খরচ হয়। কৃত্রিম কোনো কিছু খাওয়ানো হয় না। প্রাকৃতিক উপায়ে খৈল, ভুষি, ভুট্টা, কলা, ভাত, খড়-ঘাস খাইয়েছি। শখ করে গরুটিকে পালন করেছি। আমি নিজের চেয়েও বেশি গরুর যতœ নেই। গত বছর ভাল দাম না পওয়ায় কালো মানিককে বিক্রি করতে পারিনাই। তবে এ বছর আশা করছি ভাল দামে গরুটি বিক্রি করতে পারবো।

পশু চিকিৎসক কামাল উদ্দিন জানান, আমি কালো মানিককে গত পাঁচ বছর ধরে চিকিৎসা করে আসছি। প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে বড় করা হয়েছে ষাঁড়টিকে। ক্ষতিকর ও মোটাতাজাকরণের কোনো ওষুধ প্রয়োগ করা হয়নি। তাই ষাঁড়টির মাংসও সুস্বাদু হবে বলে তার দাবি। এটি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় গরু।

উপজেলা পশু ও ভেটেনারী হাসপাতালের কর্মকর্তা ডা. হারুন অর রশিদ জানান, আমার উপজেলায় এ কালো মানিক সবচেয়ে বড় ষাঁড়। এটি ফ্রিজিয়ান জাতের একটি ষাঁড়। গত পাঁচ বছর ধরে খামারী এটি প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে লালন পালন করছে। কোন কৃত্রিম রাসায়নিক ব্যবহার করে নাই। আমরা আশা করছি ষাঁড়টির মালিক ভাল মূল্য পাবেন।

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park