1. admin@daynikdesherkotha.com : Desher Kotha : Daynik DesherKotha
  2. arifkhanjkt74@gamil.com : arif khanh : arif khanh
  3. alaminjhalakati@gmail.com : Al-Amin Khan : Al-Amin Khan
কলিজা খেলে কি হয় - দৈনিক দেশেরকথা
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বৈরাচার পতনে বাক স্বাধীনতা  ফিরে পেয়েছে গণমাধ্যম ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি নোয়াখালীতে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনতে শিশুকে অপহরণের পর হত্যা, কাকাসহ ২জনের যাবজ্জীবন  রাষ্ট্রের জন্য যিনি সবচেয়ে মঙ্গলজনক তিনিই হবেন রাষ্ট্রপ্রধান: হাসনাত আব্দুল্লাহ গলাচিপায় রাজনৈতিক প্রভাবে ১৭ বছর অবরুদ্ধ একটি পরিবার সচিবালয়ে ঢুকে বিক্ষোভ করা শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ নিয়ে যা বললেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ জবিস্থ নরসিংদী জেলা ছাত্রকল্যাণের নেতৃত্বে আশরাফুল-রিদুয়ান পুলিশ কনস্টেবল পদে লোক নিয়োগে ঘুষ বা অর্থ লেনদেনের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের মাইকিং গভীর নিম্নচাপ রূপ নিল ঘূর্ণিঝড়ে, সারাদেশে বৃষ্টির আভাস শেখ হাসিনা-ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে: চিফ প্রসিকিউটর

কলিজা খেলে কি হয়

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশ মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪

 136 বার পঠিত

প্রাণীর দেহের যেসকল অংশগুলো আমরা খেয়ে থাকি কলিজা তার মধ্যে একটি অন্যতম। কলিজা খাবার হিসেবে গ্রহণ করার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার সাধিত হয়ে থাকে। খাদ্য হিসেবে কলিজা আমাদের শরীরের কোন কোন ধরনের উপকার করে থাকে আসুন আমরা তা জানার চেষ্টা করি। রক্ত মানব শরীরের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। রক্তহীন কোনও মানুষ বাচতে পারে না। আর এই রক্ত তৈরির প্রধান উপাদান হচ্ছে আয়রন। এই আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে গরু, ছাগল বা ভেড়ার কলিজায়। রক্তের প্রধান উপাদানের নাম লোহিত রক্ত কণিকা (আরবিসি)। এই কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি ও পুষ্ট করার জন্য আয়রনের গুরুত্ব অপরিহার্য। আর শরীরের আয়রন বৃদ্ধিতে কলিজা খাওয়া বিশেষ উপকারী। বড় কোনও অপারেশনের পর, প্রচুর রক্তক্ষরণের পর, গর্ভাবস্থায়, সন্তান জন্মদান বা মাতৃদুগ্ধ দানকালীন সময়ে কলিজা খাওয়া যথেষ্ট উপকারী। তবে হৃৎপিণ্ডের বাইপাস সার্জারি বা রিং পরানো, উচ্চ রক্তচাপ জনিত রক্তক্ষরণের পরে কলিজা খাওয়া ঠিক নয়। কারণ, এতে দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। শিশু থেকে ৪০ বছর বয়স্ক মানুষের জন্য যথেষ্ট দরকারি খাদ্য উপাদান হলো কলিজা। কলিজায় ভিটামিন ‘এ’এবং আমিষ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই উপাদানগুলো দেহের বর্ধনের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। কলিজায় আরও রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন বি-সিক্স। কলিজার ভিটামিন ‘এ’ শীতকালীন ঠাণ্ডা-কাশির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে । আমাদের শরীরের শিরা-উপশিরার ভেতর দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হয়। কলিজার কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামের উপকরণ এই শিরা- উপশিরার দেয়ালকে প্রসারিত করে । ফলে রক্ত প্রবাহ সহজ হয়। সেলেনিয়াম নামের আরও একটি জরুরি উপাদান আছে এই কলিজায়। সেলেনিয়াম হ্রাস করে ক্লোন ক্যানসারের পরিমাণ। এছাড়াও সেলেনিয়াম শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ইনফেকশন, শরীরের জয়েন্টে ব্যথা, কৃমির পরিমাণকে কমিয়ে দেয়। আমাদের শরীরে ঠাণ্ডা জনিত জ্বর, টনসিলাইটিস, সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাস নামক জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করে জিংক। কলিজায় রয়েছে মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে জিংক। তাই শরীরের জিংকের চাহিদা মেটানোর জন্য কলিজা খাওয়া খুবই জরুরী। ছোটদের জন্য মুরগির কলিজাও উপকারী। শিশু থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত বয়সীদের নিয়মিত কলিজা খাওয়া উচিত। বয়স ৪০ অতিক্রম করলে কলিজা না খাওয়ায় উত্তম, আর যদি খেতেই হয় তবে অল্প পরিমাণে দীর্ঘ দিন পর পর। যাদের উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস আছে বা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি এমন ব্যক্তিদের জন্য কলিজা খাওয়া উচিত না। সঠিক বয়সে পরিমাণ মতো নিয়মিত কলিজা খেলে আমাদের শরীরের সুস্থতায় বিশেষ অবদান রাখে

দেশেরকথা/বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরো খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।কপিরাইট @২০২০-২০২৪ দৈনিক দেশেরকথা কর্তৃক সংরক্ষিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park